1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
ঈদুল আযহায় আমেজ নেই পিঠা তৈরির : হারিয়ে যাচ্ছে বাঙ্গালি ঐতিহ্য - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
ad

ঈদুল আযহায় আমেজ নেই পিঠা তৈরির : হারিয়ে যাচ্ছে বাঙ্গালি ঐতিহ্য

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২০ জুলাই, ২০২১
  • ২৭২ Time View

সোহেল মিয়াঃ

আর মাত্র একদিন বাকি ঈদুল আযহা কুরবানির ঈদের । তবে এই ঈদে পিঠা বানানোর আমেজ দেখা যাচ্ছেনা গ্রাম্য অঞ্চলে। যেন হারিয়ে যাচ্ছে বাঙ্গালির ঐতিয্য, যেখানে ঈদের একসপ্তাহ আগ থেকে অতিথিদের আপ্যায়নের জন্য নকশি, সিমুই, ঝিকিমিকি, হান্দেস, পয়সা, পাতা, বাঁশপাতা,শিরিশ, মালুপাসহ
বিভিন্ন রকম পিটা বানানোর ব্যাস্ততায় দিন কাটাতে দেখা যেতো গ্রামের মহিলাদের।
তবে এবছর করোনার কারনে আয়ের পথ বন্ধ থাকায় তা আর লক্ষ্যকরা যায়নি।

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার চাইরগাঁও গ্রামের এক মহিলা বলেন, অন্য বছর ঈদ আসলে পরিকল্পনা অনুযায়ী ঈদের একসপ্তাহ আগ থেকে কয়েক প্রকারের পিঠা বানিয়ে রাখতাম ঈদে মেহমানদের আপ্যায়ন করব বলে। কিন্তু এবছর করোনার কারনে রুজিরোজগার বন্ধ থাকায় রীতি মতো দুমুটো ভাত খেতে পারিনি, রাত পোহালে ঈদ, ছেলে মেয়েদের জন্য নতুন জামা টুকুও কেনা সম্ভব হয়নি এখনও তার মাঝে পিটার খরচ যোগায় কো-থেকো, হাতে প্রয়োজনের তুলনায় অর্থ কম ভাত খাই বা না খাই তা কেউ দেখবেনা, পাড়ার একজনের কাছে ২ হাজার টাকা দার চায়ছি যদি দেয় তাহলে ছেলে মেয়েদের জামা কিনে দেবো ভাবছি। আল্লাহ গরিবদের কত পরিক্ষায় রাখে,কে যানে কবে থেকে আবার কাজে যাবে, কাজ না করতে পারলে না খেয়ে মরা ছাড়া উপায় কিয়?? আপনারা না সাংবাদিক, সাংবাদিকের কারনে দেখছি মানুষ কত কিছু পায়, আপনারা আমাদের একটা ব্যাবস্থা করে দেন।

আমাদের দেশে শহরের লোকেরা বছরই প্রায়সময় পিঠা খেতে দেখা যায় দোকান থেকে কিনে৷ কিন্তু গ্রামীণ পরিসরে সারা বছর পিঠা খাওয়ার প্রচলন না থাকলে ও ঈদ ও শীত হচ্ছে পিঠা বানানোর আদর্শ সময়৷ কৃষিসংস্কৃতির সাথে গ্রামীণ মানুষের প্রত্যক্ষ যোগাযোগই এর কারণ৷ এসময় গ্রামের মানুষ পিঠা তৈরির আয়োজন করতে ভালোবাসেন৷ ব্যাস্ততায় থাকেন হরেক পদের পিঠা তৈরিতে৷ গ্রামে আগেকার নারীরা ঢেঁকিতে পিঠার জন্য চালের আটা বানাতো৷ ‘বানাতো’ বলছি, কারণ, এখন আর ঢেঁকির প্রচলন নেই৷ এখন ‘কল’ থেকে আটা তৈরি করে আনা হয়৷

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি