1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
কুমিল্লার মুরাদনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় আহত-১০ শামীম, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি কুমিল্লার মুরাদনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ১০ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলার আন্দিকোট ইউপির গাঙ্গেরকুট গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা থেকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও এখনও এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে যেকোনো সময় ওই এলাকায় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকাবাসীর মাঝে আতঙ্কসহ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সোমবার ৩১ জানুয়ারি মুরাদনগর উপজেলার ২১ ইউপিতে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এতে ১০ ইউপিতে নৌকা এবং ১১ ইউপিতে স্বতন্ত্রসহ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়ী হয়। উপজেলার কোন এলাকায় নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা না হলেও ভিন্ন পরিস্থিতি উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়নের গাঙ্গেরকুট গ্রামে। ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ফাতু মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সোমবার রাত থেকেই তার কর্মীসমর্থকরা বিজয়ী প্রার্থী মাহবুবুর রহমানের সমর্থকদেরকে দফায় দফায় হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফাতু মিয়ার সমর্থকরা বিজয়ী মাহবুবুর রহমানের লোকজনের উপর হামলা চালায়। এতে প্রায় ১০জন আহত হয়। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ চলে যাওয়ার পর আবারো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের সংঘর্ষে এলাকায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সহিংসতা এড়াতে ওই এলাকায় পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি বৃদ্ধির দাবি করেছেন এলাকাবাসী। গাঙ্গেরকুট ওয়ার্ডের সদ্য বিজয়ী মাহবুবুর রহমান বলেন, নির্বাচনে হেরে গিয়ে প্রভাবশালী ফাতু মিয়া লোকজন আমার কর্মী-সমর্থকদের কে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধামকি প্রদান করে আসছে। এরই মাঝে মঙ্গলবার ফাতু গ্রুপের হামলায় আমার দশজন সমর্থক আহত হয়েছে। আমরা চরম আতঙ্ক এবং উদ্বেগের মধ্যে রয়েছি। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ফাতু মিয়া বলেন, আমার লোকজন কোন প্রকার সহিংসতা করেনি, তারা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে। বাঙ্গরা বাজার থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন গাঙ্গেরকুট এলাকায় দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের খবর পেয়ে সাথে সাথে সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। পুনরায় যেন কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেদিকেও আমরা খেয়াল রাখছি। শামীম কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি ০২-০২-২২ - dainikbijoyerbani.com
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০০ পূর্বাহ্ন
ad

কুমিল্লার মুরাদনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় আহত-১০ শামীম, কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি কুমিল্লার মুরাদনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ১০ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলার আন্দিকোট ইউপির গাঙ্গেরকুট গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা থেকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও এখনও এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে যেকোনো সময় ওই এলাকায় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকাবাসীর মাঝে আতঙ্কসহ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সোমবার ৩১ জানুয়ারি মুরাদনগর উপজেলার ২১ ইউপিতে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এতে ১০ ইউপিতে নৌকা এবং ১১ ইউপিতে স্বতন্ত্রসহ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়ী হয়। উপজেলার কোন এলাকায় নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা না হলেও ভিন্ন পরিস্থিতি উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়নের গাঙ্গেরকুট গ্রামে। ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ফাতু মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সোমবার রাত থেকেই তার কর্মীসমর্থকরা বিজয়ী প্রার্থী মাহবুবুর রহমানের সমর্থকদেরকে দফায় দফায় হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফাতু মিয়ার সমর্থকরা বিজয়ী মাহবুবুর রহমানের লোকজনের উপর হামলা চালায়। এতে প্রায় ১০জন আহত হয়। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ চলে যাওয়ার পর আবারো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের সংঘর্ষে এলাকায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সহিংসতা এড়াতে ওই এলাকায় পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি বৃদ্ধির দাবি করেছেন এলাকাবাসী। গাঙ্গেরকুট ওয়ার্ডের সদ্য বিজয়ী মাহবুবুর রহমান বলেন, নির্বাচনে হেরে গিয়ে প্রভাবশালী ফাতু মিয়া লোকজন আমার কর্মী-সমর্থকদের কে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধামকি প্রদান করে আসছে। এরই মাঝে মঙ্গলবার ফাতু গ্রুপের হামলায় আমার দশজন সমর্থক আহত হয়েছে। আমরা চরম আতঙ্ক এবং উদ্বেগের মধ্যে রয়েছি। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ফাতু মিয়া বলেন, আমার লোকজন কোন প্রকার সহিংসতা করেনি, তারা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে। বাঙ্গরা বাজার থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন গাঙ্গেরকুট এলাকায় দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের খবর পেয়ে সাথে সাথে সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। পুনরায় যেন কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেদিকেও আমরা খেয়াল রাখছি। শামীম কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি ০২-০২-২২

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৮৭ Time View

শামীম,

কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি
কুমিল্লার মুরাদনগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় ১০ জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলার আন্দিকোট ইউপির গাঙ্গেরকুট গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা থেকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও এখনও এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে যেকোনো সময় ওই এলাকায় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কায় এলাকাবাসীর মাঝে আতঙ্কসহ থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, সোমবার ৩১ জানুয়ারি মুরাদনগর উপজেলার ২১ ইউপিতে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। এতে ১০ ইউপিতে নৌকা এবং ১১ ইউপিতে স্বতন্ত্রসহ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা জয়ী হয়। উপজেলার কোন এলাকায় নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা না হলেও ভিন্ন পরিস্থিতি উপজেলার আন্দিকুট ইউনিয়নের গাঙ্গেরকুট গ্রামে। ওই এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য ফাতু মিয়া নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সোমবার রাত থেকেই তার কর্মীসমর্থকরা বিজয়ী প্রার্থী মাহবুবুর রহমানের সমর্থকদেরকে দফায় দফায় হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে। মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ফাতু মিয়ার সমর্থকরা বিজয়ী মাহবুবুর রহমানের লোকজনের উপর হামলা চালায়। এতে প্রায় ১০জন আহত হয়। খবর পেয়ে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ চলে যাওয়ার পর আবারো সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয় প্রার্থীর সমর্থকরা। এ নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো সময় বড় ধরনের সংঘর্ষে এলাকায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। সহিংসতা এড়াতে ওই এলাকায় পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারি বৃদ্ধির দাবি করেছেন এলাকাবাসী।
গাঙ্গেরকুট ওয়ার্ডের সদ্য বিজয়ী মাহবুবুর রহমান বলেন, নির্বাচনে হেরে গিয়ে প্রভাবশালী ফাতু মিয়া লোকজন আমার কর্মী-সমর্থকদের কে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধামকি প্রদান করে আসছে। এরই মাঝে মঙ্গলবার ফাতু গ্রুপের হামলায় আমার দশজন সমর্থক আহত হয়েছে। আমরা চরম আতঙ্ক এবং উদ্বেগের মধ্যে রয়েছি। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ফাতু মিয়া বলেন, আমার লোকজন কোন প্রকার সহিংসতা করেনি, তারা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে।
বাঙ্গরা বাজার থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন গাঙ্গেরকুট এলাকায় দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের খবর পেয়ে সাথে সাথে সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছি। পুনরায় যেন কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেদিকেও আমরা খেয়াল রাখছি।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি