1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
খাগড়াছড়িতে প্রশাসনকে ঘুম পাড়িয়ে চলছে পাহাড় খেকোদের পাহাড় কাটার মহাউৎসব - dainikbijoyerbani.com
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন
ad

খাগড়াছড়িতে প্রশাসনকে ঘুম পাড়িয়ে চলছে পাহাড় খেকোদের পাহাড় কাটার মহাউৎসব

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৩ মার্চ, ২০২১
  • ৪১৪ Time View

এ এম ফাহাদ (খাগড়াছড়ি): খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে চলছে পাহাড় কাটা।খাগড়াছড়িতে প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রকাশ্যে চলছে পাহাড় কাটা।

প্রতি বর্ষা মৌসুমে ভারি বর্ষণে পাহাড় ধ্বসের অন্যতম কারণ অবাধে পাহাড় কাটা।

খাগড়াছড়িতে দিনে-দুপুরে রীতিমতো পাহাড় কাটার মহোৎসব চলছে। পরিবেশ মন্ত্রণালয় কিংবা প্রশাসনের কোনো প্রকার ছাড়পত্র ছাড়াই পাহাড় কাটা চলছে।

খাগড়াছড়ি জেলা সদরের একাধিক স্থানে নানা অজুহাতে পাহাড় কাটছে প্রভাবশালী একটি চক্র। পাহাড় কেটে তা ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে অন্যত্র। তবে পাহাড় কাটা বন্ধে প্রশাসন কোনো ইতিবাচক কার্যকারী উদ্যোগ না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবেশ কর্মীরা।

সরজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ি জেলা সদরের খাগড়াপুর পুলিশ লাইন সংলগ্ন, শালবন আদর্শ পাড়া, শালবন রসুলপুর, দয়ানগর, সবুজবাগ, ১নং কদমতলী, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী এলাকা, সবুজবাগ, এডিসি হিলের অন্তত ১৫টি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে পাহাড় খেকো চক্রটি।

খাগড়াছড়ির পুলিশ লাইন সংলগ্ন এলাকায় পাহাড় কাটছে মনোজয় ত্রিপুরা নামে এক ব্যক্তি।

তিনি পাহাড় কাটতে অনুমোদন নিয়েছেন কিনা জানতে চেয়ে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কথা বলার চেষ্টা করলেও কল রিসিভ করেন নি।

১নং কদমতলী এলাকার মো. জালাল মিয়া রাস্তার পার্শ্বে দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহতভাবে পাহাড় কাটায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বাংলোর বাউন্ডারি ওয়াল ঝুঁকির মুখে পড়া ও পাহাড় কাটতে প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন কিনা জানতে চাইলে, তিনি নিজেকে ডিসি অফিসের কর্মচারী পরিচয় দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাধ্যমে নিউজ না করার অনুরোধ জানান।

ওই এলাকায় নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক ব্যক্তি জানান, পাহাড় কাটা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনকে অবগত করেছি কিন্তু পাহাড় কাটা চক্রটি প্রভাবশালী হওয়ায় বেপরোয়াভাবে পাহাড় কাটা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আসন্ন বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধ্বসের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

বছরের পর বছর ধরে খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবানসহ তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধ্বসে প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও পাহাড় কাটা বন্ধ হয়নি।

বিনা বাধায় পাহাড় খেকোরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। অপরিকল্পিতভাবে পাহাড় কাটার ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্ষায় বড় ধরণের বিপর্যয় নেমে আসে। প্রশাসনিকভাবে পাহাড় কাটা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় দেদারছে পাহাড় কাটা চলছে। অবিলম্বে তাদের অপতৎপরতা বন্ধ করা না গেলে পরিবেশে ভয়াবহ ঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে বলে পরিবেশ বাদীরা মনে করেন।

এ ব্যাপারে, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস’র সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের করে কথা বলার চেষ্টা করলেও তিনি মোবাইল রিসিভ করেন নি।

প্রতি বর্ষা মৌসুমে ভারি বর্ষণে পাহাড় ধ্বসের অন্যতম কারণ অবাধে পাহাড় কাটা।

খাগড়াছড়িতে দিনে-দুপুরে রীতিমতো পাহাড় কাটার মহোৎসব চলছে। পরিবেশ মন্ত্রণালয় কিংবা প্রশাসনের কোনো প্রকার ছাড়পত্র ছাড়াই পাহাড় কাটা চলছে।

খাগড়াছড়ি জেলা সদরের একাধিক স্থানে নানা অজুহাতে পাহাড় কাটছে প্রভাবশালী একটি চক্র। পাহাড় কেটে তা ট্রাকে করে নিয়ে যাচ্ছে অন্যত্র। তবে পাহাড় কাটা বন্ধে প্রশাসন কোনো ইতিবাচক কার্যকারী উদ্যোগ না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবেশ কর্মীরা।

সরজমিনে দেখা যায়, খাগড়াছড়ি জেলা সদরের খাগড়াপুর পুলিশ লাইন সংলগ্ন, শালবন আদর্শ পাড়া, শালবন রসুলপুর, দয়ানগর, সবুজবাগ, ১নং কদমতলী, মুক্তিযোদ্ধা পল্লী এলাকা, সবুজবাগ, এডিসি হিলের অন্তত ১৫টি পাহাড় কেটে সাবাড় করে দিয়েছে পাহাড় খেকো চক্রটি।

খাগড়াছড়ির পুলিশ লাইন সংলগ্ন এলাকায় পাহাড় কাটছে মনোজয় ত্রিপুরা নামে এক ব্যক্তি।

তিনি পাহাড় কাটতে অনুমোদন নিয়েছেন কিনা জানতে চেয়ে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কথা বলার চেষ্টা করলেও কল রিসিভ করেন নি।

১নং কদমতলী এলাকার মো. জালাল মিয়া রাস্তার পার্শ্বে দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহতভাবে পাহাড় কাটায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের বাংলোর বাউন্ডারি ওয়াল ঝুঁকির মুখে পড়া ও পাহাড় কাটতে প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন কিনা জানতে চাইলে, তিনি নিজেকে ডিসি অফিসের কর্মচারী পরিচয় দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাধ্যমে নিউজ না করার অনুরোধ জানান।

ওই এলাকায় নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক ব্যক্তি জানান, পাহাড় কাটা বন্ধ করার জন্য প্রশাসনকে অবগত করেছি কিন্তু পাহাড় কাটা চক্রটি প্রভাবশালী হওয়ায় বেপরোয়াভাবে পাহাড় কাটা অব্যাহত রেখেছে।
তিনি আসন্ন বর্ষা মৌসুমে পাহাড় ধ্বসের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

বছরের পর বছর ধরে খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দরবানসহ তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধ্বসে প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও পাহাড় কাটা বন্ধ হয়নি।

বিনা বাধায় পাহাড় খেকোরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। অপরিকল্পিতভাবে পাহাড় কাটার ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে বর্ষায় বড় ধরণের বিপর্যয় নেমে আসে। প্রশাসনিকভাবে পাহাড় কাটা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় দেদারছে পাহাড় কাটা চলছে। অবিলম্বে তাদের অপতৎপরতা বন্ধ করা না গেলে পরিবেশে ভয়াবহ ঝুঁকির আশঙ্কা রয়েছে বলে পরিবেশ বাদীরা মনে করেন।

এ ব্যাপারে, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস’র সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের করে কথা বলার চেষ্টা করলেও তিনি মোবাইল রিসিভ করেন নি।
বিশেষ সূত্রে জানা যায় প্রশাসনসহ বিভিন্ন নেতাদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে পাহাড় কাটার কাজ পরিচালনা করা হয়।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি