1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
দৌলতপুর গোয়ালগ্রাম কলেজের ব্যবহারিক পরীক্ষার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ - dainikbijoyerbani.com
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৩ পূর্বাহ্ন
ad

দৌলতপুর গোয়ালগ্রাম কলেজের ব্যবহারিক পরীক্ষার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৬৪ Time View

রাব্বী আহমেদ কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলার গোয়ালগ্রাম কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বোর্ড নির্ধারিত ফির বাইরে এ টাকা আদায় করছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। গোয়ালগ্রাম কলেজের ভূগোল পরীক্ষার্থীরা ২৯/০৯ ২০২৩ ইং তারিখে বামুন্দী কেন্দ্রে ব্যবহারিক পরীক্ষার দেন এই দুই কেন্দ্রর সবাইকে ম্যানেজ করার জন্য প্রভাষক আনারুল ইসলাম প্রতিজন ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে ২০০,/২৫০/ করে টাকা নিয়েছে। গোয়ালগ্রাম কলেজে আইসিটির ব্যবহারিক পরীক্ষা গত ৩০/০৯/২০২৩ ই; অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষার্থীদের ভাষ্য,পরীক্ষা চলাকালীন তাদের কাছ থেকে ভূগোলের প্রভাষক আনারুল ইসলাম ও আইসিটির প্রভাষক জান্নাতুল ফেরদৌস টাকা তুলছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অনেকে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাদের পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন। ব্যবহারিক পরীক্ষায় কম নম্বর দেওয়া হতে পারে– এ আশঙ্কায় টাকা দিতে বাধ্য হচ্ছে তারা।
জানা গেছে, চলতি বছর এইচএসসি পরীক্ষায় গোয়ালগ্রাম কলেজ থেকে ১৬০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। প্রত্যেকের কাছ থেকে প্রতি বিষয়ের জন্য ২০০-৩০০ টাকা নেওয়া হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গোয়ালগ্রাম কলেজের একাধিক শিক্ষক বলেন, বোর্ড থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা নিতে বহিঃপরীক্ষক (এক্সটার্নাল) আসেন। তাদের প্রতি বিষয়ে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা দিতে হয়। তাদের ভালো মানের খাবারও পরিবেশন করতে হয়। তাই বাধ্য হয়ে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা নিতে হয়।

এ বিষয়ে কলেজে, ভূগোলের প্রভাষক আনারুল ইসলাম বলেন আমরা টাকা নিয়েছি ভুল হয়েছে টাকা ফেরত দিবো।
ও আইসিটির প্রভাষক জান্নাতুল ফেরদৌস সঙ্গে কথা বললে তাহারা টাকা নেয়ার কথা স্বীকার করেন আমার ভুল হয়েছে নিয়েছি ফেরত দিয়ে দিব।

গোয়ালগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, ‘আমি স্পষ্ট ভাষায় কলেজের শিক্ষকদের জানিয়ে দিয়েছি, কোনো পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করলে এর দায়দায়িত্ব এসব শিক্ষককে বহন করতে হবে। এখন পর্যন্ত আমার কাছে অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে সবার টাকা ফেরত দেওয়া হবে।’

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সদ্দার আবু সালেহ বলেন, ‘এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষা বাবদ টাকা আদায় করছে– এমন তথ্য আমার জানা নেই, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

জেলা শিক্ষা অফিসার আল মামুন তালুকদারের সাথে মুঠো একাধিকবার ফোন দিলে ফোন রিসিভ করেন নাই, ও সরাসরি অফিসে গিয়ে তাহাকে পাওয়া যায় নাই।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি