1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কৌশলী, শিক্ষার্থীদের সাথে করেছেন প্রতারনা - dainikbijoyerbani.com
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৩ অপরাহ্ন
ad

ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কৌশলী, শিক্ষার্থীদের সাথে করেছেন প্রতারনা

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১
  • ৭০ Time View

ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কৌশলী, শিক্ষার্থীদের সাথে করেছেন প্রতারনা
বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে সরকারি ইউনিক আইডি ফরম বিতরনের কথা থাকলেও দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজে অর্থের বিনিময়ে ফরম বিতরণের অভিযোগ উঠেছে। শিক্ষার্থী অভিভাবকরা মঙ্গলবার (২৫ মে) দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে প্রকাশ, শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি খোলার জন্য সারা দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে ফরম বিতরণ করা হচ্ছে। কিন্তু ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম ঐ প্রতিষ্ঠানের স্কুল শাখার শিক্ষার্থীদের নিকট ২০০ টাকা এবং কলেজ শাখার শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে ৪০০ টাকা হারে জমা নিয়ে ফরম সরবরাহ করছেন। শিক্ষার্থী অভিভাবকরা এর প্রতিবাদ করলেও অধ্যক্ষ তাদের কথার কোন কর্ণপাত করছেন না। শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে অবৈধ ভাবে হাজার হাজার টাকা আদায় করছেন।
ছাত্রী অভিভাবক জোবাইদুল ইসলাম শাহীন বলেন, ভর্তির সময় সেশন ফি দিয়েছি বছর না ঘুরতেই আবার সেশন ফি’র নামে টাকা আদায় অযৌক্তিক। ইউনিক আইডি ফরম বিতরনের সময় সেশন ফি নামে কৌশল করে টাকা আদায় করছেন বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ। এছাড়া কিছুদিন আগে উপবৃত্তির ফরম নেওয়ার সময়ও প্রতিটি শিক্ষার্থীর নিকট থেকে অধ্যক্ষ ২০০ টাকা করে আদায় করেছে।
অভিযোগের বিষয়ে ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ শহীদুল ইসলাম বলেন, এই ফরমের তথ্য যাচাই বাছাইয়ের জন্য শিক্ষকদের সম্মানী দিতে হবে এবং অনলাইন করতে অনেক খরচ আছে। এসব খরচ মিটানোর জন্য বার্ষিক সেশন ফি তোলা হচ্ছে।
ভাদুরিয়া স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি আমির হোসেন বলেন ইউনিক আইডি ফরম বিতরনের সময় কোন টাকা প্রতিষ্ঠানের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া সঠিক হলে নিবেন ,নয় তো নিবেন না । কিন্তু অধ্যক্ষ বলেন কোন সমস্যা নেই। ইতি পূর্বে উপবৃত্তির ফরম শিক্ষার্থীদের দেওয়ার সময় কোন টাকা নেওয়া হয়েছে তা আমার জানা নেই।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনিমেষ সোম বলেন, আমি নতুন যোগদান করেছি। ইউনিক আইডি খোলার বিষয়ে বিধি বহিভত ভাবে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে কোন প্রতিষ্ঠান অর্থ আদায় করে তার বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার তোফাজ্জল হোসেন বলেন, ইউনিক আইডি ফরম বিতরনের সময় তারা ফরম বাবদ টাকা নিচ্ছে না, তবে একই সময় সেশন ফি রশিদ মুলে নিচ্ছে।
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তোফাজ্জুর রহমান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। এব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে দোষি প্রমানিত হলে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিবেদন পাঠানো হবে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি