1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
মানবতায় আরেক ধাপ এগিয়ে নাটোর পুলিশ - dainikbijoyerbani.com
মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৪ অপরাহ্ন
ad

মানবতায় আরেক ধাপ এগিয়ে নাটোর পুলিশ

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ২ জুলাই, ২০২১
  • ৫৯ Time View

সাজিদুল করিম, নাটোর জেল প্রতিনিধিঃ

দুদিন আগে মেয়ে রুপা আকতার এর পেটে ব্যাথার কারনে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে ছিলেন সদর উপজেলার বারুহাস গ্রামের নাসিমা বেগম। মেয়ে পুরোপুরি সুস্থ না হলেও তাদের হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।

কিন্তু বিধি নিষেধের কারনে পায়নি কোন যানবাহন। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে পায়ে হেঁটে হেঁটে বাস টার্মিনালে যাচ্ছিলেন অসুস্থ রুপা আকতার, তার মা নাসিমা বেগম এবং বয়স্ক দাদী নাজমা বেগম।

অসুস্থ রুপা আকতার এবং তার দাদীর হাঁটতে কস্ট হলেও সরকারী ঘোষিত সাত দিনের কঠোর লকডাউনের কারনে হাসপাতাল থেকে কোন যানবাহন না পেয়ে পাঁয়ে হেঁটেই তাদের বাড়ি যেতে হচ্ছিল। দাদী নাজমা বেগমও ঠিকমত হাঁটতে পারছে না।

এসময় ইউনাইটেড প্রেসক্লাবে চা চক্র শেষে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহাকে বিদায় জানাতে শহরের কানাইখালি এলাকায় ক্লাবের মুল ফটকের সামনে সিংড়া সার্কেল সহকারী পুলিশ সুপার জামিল আক্তার।

এসময় রুপা আকতার ও তার মা এবং দাদী কোন যানবাহন না পেয়ে বারুহাসে যাওয়ার জন্য হেঁটে যাচ্ছিলেন। কিন্তু দাদী নাজমা বেগম বয়স্ক হওয়ার কারনে হাঁটতে পারছিলেন। সিংড়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার জামিল আকতারের গানম্যান এসে তাকে বলেন স্যার অসুস্থ রোগি সহ এই মহিলারা কোন যানবাহন পাচ্ছে না। তারা আমাদের গাড়ীতে যেতে চায়।

কোন মন্তব্য না করেই সহকারী পুলিশ সুপার জামিল আকতার তাদের গাড়ীতে উঠতে বললেন। এতে করে হাঁপ ছেড়ে বাঁচেন তারা। পরে তাদেরকে গন্তব্য স্থানে পৌছে দেন তিনি।

সহকারী পুলিশ সুপার জামিল আকতার গনমাধ্যম কে বলেন, মানুষ মানুষের জন্য। আর পুলিশ সব সময় সাধারণ মানুষের বন্ধু হয়ে পাশে রয়েছে। লকডাউনে কোন যানবাহন না পাওয়ার কারনে অসুস্থ রুপা আকতার সহ তার মা এবং দাদীকে বাড়িতে পৌছে দিয়েছি।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি