1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
মোংলায় জমে উঠেছে শীতবস্ত্র বিক্রি, দোকানে ক্রেতাদের ভিড় - dainikbijoyerbani.com
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন
ad

মোংলায় জমে উঠেছে শীতবস্ত্র বিক্রি, দোকানে ক্রেতাদের ভিড়

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১
  • ৭০ Time View

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ

উপকূলীয় উপজেলা মোংলায় শীতের আগমনী হাওয়া বইতে শুরু হওয়ায় জমে উঠেছে শীতবস্ত্র বিক্রি। মোংলা শহরের সিঙ্গাপুর মার্কেট, সিদ্দিক সুপার মার্কেট, কমিশনার সফিউল্লাহ সড়কের বিপণি-বিতান থেকে শুরু করে এস এম সামাদ সড়কের ফুটপাতেও মানুষের সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছে শীতের আগমনে মানুষের প্রস্তুতির কথা।

আবহাওয়া অফিস বলছে, তাপমাত্রা ধারাবাহিকভাবে কমবে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকে শীত বাড়তে পারে।
সোমবার (২৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মোংলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাই শীতের আগমনে প্রস্তুতি হিসেবে শীতবস্ত্রের বিক্রি বেড়েছে মোংলা শহরের বিপণি-বিতান ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে। তবে শিশুদের বাহারী রঙের শীতের পোষাক নজর কেড়েছে সবার। দোকানগুলোতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে শিশুদের পোষাক।

পৌর শহরের শেখ আব্দুল হাই সড়ক ও এসএম সামাদ সড়কের ফুটপাতের দোকানগুলোতে দেখা গেছে, নতুন-পুরাতন শীতবস্ত্রের হাট বসেছে।
সর্বনিম্ন ৭০ টাকা থেকে শুরু করে ৭০০ টাকায় এখানে মিলছে শীতবস্ত্র। এসব দোকানে নিম্ন আয়ের মানুষদেরই বেশি দেখা গেছে। এখানে সোয়েটার, চাদর, কম্বল, মোটা বিছানার চাদর থেকে শুরু করে সব ধরনের শীতবস্ত্র মিলছে। নারী-পুরুষ সবাইকেই দেখা গেছে এখানে কেনাকাটা করতে। সিফাত আব্দুল্লাহ নামের এক ক্রেতা জানান, বড় মার্কেটের চাইতে এখানে শীতবস্ত্র অনেক স্বস্তা তাই প্রতি বছর শীতের কাপড় কিনেন তিনি।
তিনি বলেন, সাধ্যের মধ্যে এখানে সব ধরনের শীতের কাপড় পাওয়া যায়। তবে মার্কেটে গেলে টাকায় কুলিয়ে উঠা যায় না। সেখান থেকে কিনলে পরিবারের সবার জন্য শীতের কাপড় কেনা সম্ভবও হয় না।
মিলন হাওলাদার নামের এক শীতবস্ত্র বিক্রেতা বলেন, এখানে অনেক ধরনের পোশাক পাওয়া যায়। নতুন, পুরাতন, আধা পুরাতন সব ধরনের কাপড় এখানে সূলভ মূল্যে তারা বিক্রি করেন। শহরের বড় দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। এখানে ৪শ’ টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের কম্বল বিক্রি হচ্ছে। জসীম উদ্দিন নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, শীতের আগমনে মানুষ কম্বল ও শীতবস্ত্র কিনতে শুরু করেছে। আশা করা যাচ্ছে আগামী সপ্তাহের মধ্যে কেনাবেচা আরও বাড়বে। এদিকে মাদ্রাসা রোড ও আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক সড়কের লেপ-তোষক তৈরির দোকান গুলোতেও বেড়েছে মানুষের ভিড়। এ এলাকার এক দোকানী বলেন, শীতকালে এখনও কিছু মানুষ গায়ে লেপ মুড়িয়ে ঘুমাতে পছন্দ করেন। আর সে কারণেই শীত এলে লেপ তৈরি বেড়ে যায়। এছাড়াও অনেকে তোষক অর্ডার দিয়ে তৈরি করেন। তিনি বলেন, সর্বনিম্ন ৮শ’ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকার মধ্যে এসব লেপ-তোষক তৈরি করেন তারা।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি