জিহাদ হোসেন রাহাত
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :
করোনা পাদুর্ভাব কিংবা অন্যকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ সব সময়ই গণমানুষের পাশে দেখা যায় লক্ষ্মীপুর জেলা যুবলীগ নেতা বায়জিদ ভুঁইয়াকে। করোনা সংক্রমণের সময় যখন অনবরত লকডাউনে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলো এ অঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষগুলো। ঠিক সেই মুহুর্তে সাধ্য অনুযায়ী প্রান্তিক সীমার মানুষগুলোর দরজায় কড়া নাড়তে দেখা গেছে জেলা যুবলীগের এই নেতাকে। জানা যায়, ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করতে গিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি।
এবার এই নেতা সকলের সমর্থন নিয়ে হতে চান জনপ্রতিনিধি। চেয়ারম্যান হয়ে মডেল ইউনিয়নে রুপান্তরিত করতে চান জেলার রায়পুর উপজেলাধীন ৬নং কেরোয়া ইউনিয়ন পরিষদকে।
ঐ ইউপির জনসাধারণ বলছে, সুখে-দুঃখে আমরা না ডাকা স্বত্বেও বায়জিদ ভুঁইয়াকে পাশে পাই। করোনা পাদুর্ভাবের সময় বায়জিদ ভুঁইয়ার ত্রাণ সামগ্রী পেয়েছেন বলেও জানান অনেকে। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সাথে কথা বলে জানা যায় , বায়জিদ ভুঁইয়া তাদের পছন্দের প্রার্থী তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছেন।
একজন নেতা তাঁর দল, সংগঠন, গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের অপরাপর সদস্যগণের পথপ্রদর্শকরূপে চিহ্নিত। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নেতাকে প্রশাসক বলা যায়। বলতে গেলে প্রতিষ্ঠানে একজন নেতা হলেন প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা, যিনি উদ্দেশ্যাবলি ও পরিকল্পনা প্রণয়নকারী। বহুমুখী দায়িত্ব পালন করার জন্য একজন নেতাকে বিচিত্রগুণের অধিকারী হতে হয়। তবে নির্দিষ্ট করে এর একটি গুণের তালিকা প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। কারণ স্থান-কাল-পাত্র ভেদে বা বিষয় বিশেষে নেতৃত্বের গুণাবলি ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে একজন নেতার মধ্যে যে গুনগুলো থাকা দরকার প্রায় তার অধিকাংশই বিদ্যমান জেলা যুবলীগের এই নেতার মধ্যে।
তাছাড়াও করোনা সংক্রমণ সময় নিজ উদ্যোগে কৃষকদের ধান কাটা পূর্বক ঘরে তোলা পর্যন্ত কৃষক রুপে নিজেকে নিয়োজিত করতে দেখা যায় আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বায়জিদ ভুঁইয়াকে।
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বায়জিদ ভুঁইয়া আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হলেও দলমত নির্বিশেষে সকলের হৃদয়ে অবস্থান করছেন তিনি ।
Leave a Reply