1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
কলাপাড়ায় মাছ শিকারের জন্য স্লুইজ দিয়ে লবন পানি উঠিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির অভিযোগ - dainikbijoyerbani.com
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
ad

কলাপাড়ায় মাছ শিকারের জন্য স্লুইজ দিয়ে লবন পানি উঠিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৩০ মে, ২০২১
  • ৮৭ Time View

কলাপাড়ায় মাছ শিকারের জন্য স্লুইজ দিয়ে লবন পানি উঠিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির অভিযোগ।।

স্টাফ রিপোর্টার।।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মাছ শিকারের জন্য স্লুইজ গেটের কপাট ভেঙ্গে জোয়ারের লবন পানি উঠিয়ে ফসলী জমিসহ বসতবাড়ি জলাবদ্ধতা করে রাখার অভিযোগ উঠেছে স্বপন গাজীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের মঞ্জুপাড়া গ্রামের গ্রাম পুলিশ বশার গাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে জানা যায়, বশার গাজী ৪৭/৫ পোল্ডারের মঞ্জুপাপাড়া গ্রামের গাজী বাড়ি সংলগ্ন স্লুইজ গেটটি কৃষকের সিন্ধান্ত মতে তিন বছর যাবত পরিচালনা করে আসছে। গত ১৫ মে মুক্তিযোদ্ধা বাজারে লালুয়া ইউপি চেয়ারম্যান তপন বিশ্বাস কৃষকদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে কচুরি পানা পরিস্কার করার সিন্ধান্ত নেয়। এসময় স্বপন গাজী দশ হাজার টাকার বিনিময়ে কচুরিপানা পরিস্কার করার দায়িত্ব নেয়। তিন চার দিন ধরে সে কিছু কচুরিপানা পরিস্কার করে স্লুইজ গেটে জাল পেতে মাছ ধরা শুরু করে। মঙ্গলবার ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে ভেরিবাঁধ ভেঙ্গে ওই গ্রামে লবন পানি ঢুকে যায়। স্লুইজ গেট আটকা থাকায় লবন পানিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে ফসলী জমিসহ বেশ কিছু বসতবাড়ি তলিয়ে থাকে। এ বিষয়ে বশার গাজী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে স্বপন গাজীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বশার গাজীকে বিভিন্ন ভাষায় গালমন্দ করেন। পরে তিনি জলাবদ্ধতা থেকে পরিত্রান চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত স্বপন গাজীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্লুইজ গেটের কপাট আগে থেকেই ভাঙ্গা ছিল। লবণ পানি ডুকিয়ে আমি মাছ ধরি নাই। ওই স্লুইজ গেটে বশার গাজী জাল পেতে মাছ ধরে। আমি কৃষি কাজ করি আমি কেন লবন পানি ডুকিয়ে মাছ ধরবো,আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।
লালুয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত হোসেন তপন বিশ্বাস বলেন, মাছ ধরা নিয়ে দুইজনের মধ্যে ঝামেলা চলছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে বিষয়টা সমাধান করে দেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো.শহিদুল হক বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

তারিখঃ ৩০.০৫.২১

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি