1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
কুতুবদিয়ায় অসহায় তিন শিশু কন্যা: দেখার কেউ নেই! - dainikbijoyerbani.com
বুধবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন
ad

কুতুবদিয়ায় অসহায় তিন শিশু কন্যা: দেখার কেউ নেই!

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪১৫ Time View
  1. কুতুবদিয়ায় অসহায় তিন শিশু কন্যা: দেখার কেউ নেই!
    মিজানুর রহমান কক্সবাজার

তিন বছর আগে লবণ চাষী মো. ইসমাইল মাঠ থেকে বাড়ীতে এসে মৃত্যু বরণ করেন। গত সপ্তাহের আগে এতিম তিন শিশু কন্যার একমাত্র মা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেন। এতে এতিম হয়ে গেল এ দম্পতির ঘরের তিন শিশু কন্যা। কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশীখালী ইউনিয়নের মা- বাবা হারানো তিন শিশু কন্যাদের যেন অকূল পাথার পড়েছে। পরিবারে এখন আর কেউ নেই তাদের। আত্মীয়স্বজনেরাও গরীব। এ অবস্থায় ওই তিন শিশুর ভরণপোষণের কী হবে, তা নিয়ে ভেবে আকুল হচ্ছেন স্বজন ও প্রতিবশিরা। ওই তিন শিশু কন্যারা হলেন, মাইমুনা আক্তার (১০), তানিয়া সোলতানা (৭) ও বাপ্পী (৫)। তাদের বাবার নাম মো. ইসমাইল (৩৫) ও মা রুপা আক্তার (২৮)। বাড়ী লেমশীখালী ইউনিয়নের ওয়ার্ড নং ৪, আলী বাপের গ্রাম। শিশুরা বাবা মাকে হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছে। সব সময় অসহায় দৃষ্টিতে মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকে তারা। এ দৃশ্য দেখে অনেকে আপ্লুত হয়ে পড়ছেন। আর স্বজনরা তাদের নিয়ে দুচিন্তায় রয়েছেন। তিন শিশু কন্যায় এখন দাদী নুরুন্নাহার (৬০) জিম্মায় রয়েছে।

প্রতিবেশীরা জানান, মো. ইসমাঈল ও রূপা আক্তার খুবই দরিদ্র। লবণ চাষী ছিলেন মো. ইসমাঈল। আত্মীয় স্বজন যারা আছেন, তারাও দরিদ্র। মো. ইসমাঈল ও রূপা আক্তার মারা যাওয়ায় তাদের তিন শিশু সন্তানের ভরণপোষণ ও দেখাশোনা করার মতো অবস্থা কারও নেই।

এব্যাপারে উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোঃ আমজাদ হোসেন জানান, এতিম তিন শিশু কন্যাদের ব্যাপারে আগে কেউ বলেনি। আগামীতে নতুন কোন সুযোগ হলেই অবশ্য তাদেরকে ব্যবস্থা করে দেয়া হবে বলে জানান।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি