1. dainikbijoyerbani@gmail.com : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. hasan@dainikbijoyerbani.com : Hasan :
  3. zakirhosan68@gmail.com : dev : dev
গজারিয়ার ফসলি মাঠে ধান কাটার ধুম,শ্রমিক সংকটে কৃষক - dainikbijoyerbani.com
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
ad

গজারিয়ার ফসলি মাঠে ধান কাটার ধুম,শ্রমিক সংকটে কৃষক

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৭ মে, ২০২৩
  • ১১৭ Time View

গজারিয়ার ফসলি মাঠে ধান কাটার ধুম,শ্রমিক সংকটে কৃষক।

নিজস্ব প্রতিবেদক:-
গজারিয়ার মাঠ জুড়ে সোঁনালী ধান কাঁটায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষক।কাক ডাকা ভোর হতে না হতে মুন্সিগঞ্জের শ্রমজীবী কৃষকরা ধান কাটার জন্য মাঠে চলে যায়।গজারিয়া উপজেলার ফসলি মাঠের যে দিকে তাকাবেন পাকা ধানের ঘ্রাণে হৃদয় এবং চোখ দুটোই জুড়িয়ে যাবে।

এ বছর গত বছর এর তুলনায় বিগা প্রতি ধান উৎপাদন বেশি হয়েছে কৃষকদের অভিমত।তবে প্রথম অবস্থায় গতবছর এর চাইতে সেচের অর্থ পরিমানের তুলনায় বেশি খরচ হয়েছে এবং বর্তমানে শ্রমিক সংকট গজারিয়ায় পাকা ধান কাটার জন্য।পাকা ধান মাঠে চাহিদার তুলনায় শ্রমিক পাচ্ছে না কৃষকেরা।

এমতো অবস্থায় অতিরিক্ত অর্থ দিয়ে ও সঠিক সময়ে পাওয়া যাচ্ছে না শ্রমিক।গজারিয়ার টেংগারচরে কানি(৩৬ শতাংশ) জমির পাকা ধান কাটার জন্য শ্রমিকদের দিতে হচ্ছে ৭/৮ হাজার টাকা।এ ছাড়া ধান মাড়াই,ট্রলার খরচ সহ আরো ৩/৪ হাজার টাকা কানি প্রতি ধান কাটার জন্য অর্থ গোনতে হচ্ছে কৃষকদের।শুধু ধান কাটার জন্য কৃষকের শ্রমিক খরচ গুনতে হচ্ছে প্রায় এগারো থেকে তেরো হাজার টাকা।এবছর ধান রোপন থেকে ঘরে
তোলা পর্যন্ত কানি (৩৬ শতাংশ) প্রতি খরচ হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার টাকার মতো এমন টি জানান কৃষক জাকির হোসেন।

টেংগারচর ইউনিয়নের একাধিক কৃষক জানায়,তাদের তাদের বেয় কিছুটা কমে আসতো যদি তাদের এলাকার এক সময় এর খড় স্রোতা নদীর শাখা খাল গুলোর নাব্যতা টিক থাকিত।বহুদিন ধরে খালগুলো না খনন হবার কারনে এর প্রকৃত রুপ হারিয়ে ফেলেছে।এক সময় এ যে সব খাল গুলো দিয়ে বড় বড় ইঞ্জিল চালিত নৌযান চলিত এখন সেগুলোতে নৌকাও চলেনা।খালে পলি জমে এর গভীরতা হারিয়েছে চলে এ সব খাল গুলোকে সঠিক ব্যবহার করিতে পারেচ্ছনা কৃষকেরা।একে পলি ভরাট হয়ে গেলে এবার হঠাৎ গজারিয়া উপজেলায় নদী এবং খাল গুলোতে প্রচুর কচুরিপানার কারনে ও ধান কেটে সঠিক গন্তব্যে নিয়ে আনতে পারছেনা কৃষকরা।

সামনের সপ্তাহে ভারত বাংলাদেশের উপর দিয়ে একটি বড় ধরনের ঝড় বইয়ে যেতে পারে বলে জানা যায় একাধিক জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম থেকে।এখন কৃষকেরা ভয়ে আতঙ্কে মধ্যদিয়ে কাটাচ্ছে দিন।

অপর দিকে প্রচন্ড তাপদাহের কারনে বেশি সময় মাঠে কাজ ও করিতে পারছেনা কৃষকরা।অল্প সময় কাজ করার পরপর রেস্ট নিতে হচ্ছে শ্রমিকদের।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিকট জানতে চাইলে,তিনি জানান একি সময় সকল জমির ফসল পাকার কারনে কিছুটা শ্রমিক সংকট আছে তবে কয়ক দিন পার হলে আর এ সংকট থাকিবেনা।তাছাড়া পচন্ড গরম এর কারনে রুদ্রে বেশি সময় কাজ ও করিতে পারিতেছেনা।এজন্য কিছু টা সংকট রয়েছে।তবে দুই চার দিন পরে এ চাপ আর থাকিবেনা।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি