মোঃ জাহিদ হোসেন ইমরান
রায়পুর উপজেলা প্রতিনিধি
‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রত্যয়ে এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠার অভিলক্ষ্যে পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা, সততা, নিষ্ঠা, উদ্ভাবন, ই-ফাইলিং, সোশাল মিডিয়া ব্যবহার, অভিযোগ প্রতিকারে সহযোগিতাসহ শুদ্ধাচার চর্চা বিষয়ক বিভিন্ন সূচকে সন্তোষজনক অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২০-২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্মীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে শুদ্ধাচার পুরস্কার – ২০২১ প্রাপ্তি জনাব সাবরীন চৌধুরী (একটি ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট এবং এক মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয় )
রায়পুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন লক্ষ্মীপুর জেলার পুরোধা ব্যক্তিত্ত্ব মান্যবর জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ আনোয়ার হোছাইন আকন্দ , যার অনুজ সহকর্মী হিসেবে আমাদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাগুলোকে নির্দ্বিধায় অকপটে সাধুবাদ জানিয়ে থাকেন, স্নেহের ছায়াতলে ঠাঁই দিয়ে আমাদের সকল ভুলত্রুটি মার্জনা করে প্রতিনিয়ত আমাদের সাহসিক হয়ে কাজ করার পথ দেখিয়ে থাকেন, ঘুমন্ত ইনোভেটিভ নলেজটাকে জাগ্রত করতে অনুপ্রাণিত করে থাকেন প্রতিনিয়ত।
শ্রদ্ধেয় স্যারের সীমাহীন স্নেহ, আন্তরিকতা এবং ভালোবাসায় আমাকে মাঠ প্রশাসনের সর্বোচ্চ সম্মাননা প্রদান করায় আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি শ্রদ্ধেয় স্যারের প্রতি, ডিডিএলজি স্যার জনাব মোঃ সফিউজ্জামান ভুইয়া স্যারসহ সাবেক ও বর্তমান সকল অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক স্যারের প্রতি ও জেলা শুদ্ধাচার যাচাই বাছাই কমিটির প্রতি। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই সদরের ইউএনও মোহাম্মদ মাসুম স্যারসহ আমার ব্যাচমেট রামগতি ও রামগঞ্জ এর ইউএনও, কমলনগরের ইউএনও, আমার এসিল্যান্ড আখতার জাহান সাথীসহ অন্যান্য সকল এসিল্যান্ড এবং কালেক্টরেটের প্রশাসন পরিবারের সকল অনুজ সহকর্মীদের প্রতি যাদের সহযোগিতা এবং ভালোবাসায় আমি ঋদ্ধ।
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই মাননীয় সংসদ সদস্য মহোদয়, সম্মানিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, রায়পুর উপজেলার সম্মানিত (সাবেক ও বর্তমান) মেয়র, ভাইস চেয়ারম্যানবৃন্দ, অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রায়পুর থানা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ, সাবেক ও বর্তমান কাউন্সিলরবৃন্দ, উপজেলা পরিষদের সকল কর্মকর্তাবৃন্দ (আমার সারথিগণ), উপজেলার সকল পর্যায়ের সহকর্মীবৃন্দ, ভূমি পরিবার এবং আমার অফিসের সহকর্মীগণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সম্মানিত শিক্ষকমণ্ডলী, সংস্কৃতিকর্মী, প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ এবং সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে (সর্বস্তরের প্রাণপ্রিয় রায়পুরবাসীকে) যাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার কারণেই কর্মক্ষেত্রে আমার আজকের এ অর্জন সম্ভব হয়েছে
তিনি আরোও বলেন , সর্বোপরি যে কোন প্রাপ্তি এবং কাজের স্বীকৃতি নিঃসন্দেহে কর্মস্পৃহাকে অনেকগুন বাড়িয়ে দেয়। এ স্বীকৃতি ভবিষ্যতে আমাকে আরও বেশি দায়িত্বশীল এবং অনুপ্রাণিত করবে। ভবিষ্যতে নিজের সর্বোচ্চ শ্রম, প্রজ্ঞা, মেধা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে দেশ ও দেশের মানুষের সেবায় নিজেকে যেন নিয়োজিত রাখতে পারি সকলের কাছে এই দোয়াই একান্ত কাম্য
Leave a Reply