মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ
মৌলভীবাজারের জুড়ির পশ্চিম জুড়ী ইউনিয়নের উত্তর ভবানীপুর গ্রামের প্রভাবশালী মামুন আইনের কোন তোয়াক্কা না করে বেআইনি ভাবে টিলা কেটে ঘর নির্মাণ করার অভিযোগ রয়েছে।এলাকার অনেকে জানান প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এ মাটি কাটা হচ্ছে ।
সরেজমিন এলাকায় গিয়ে জানা যায় জুড়ী উপজেলার উওর ভবানীপুর এলাকার কাটে মিয়ারে ছেলে মোঃ মামুন বাড়িঘর নির্মাণের কথা বলে আনুমানিক ১০-২০ ফুট উঁচু টিলা কেটে শ্রেণি পরিবর্তন করে সমতল করছেন। দখলীয় মালিক টিলা খেকো শিতু সহ একটি চক্র। এই মাটি দিয়ে ভরাট করা হচ্ছে নিচু জমি। রয়েছে, টিলা কাটার কাজ শুরুর আগে সেখানে অনেক গাছগাছালি ও টিলা ছিল। সেগুলো প্রথমে পরিষ্কার করা হয়। তারপর টিলা খেকো শিতু সহ একটি চক্র মাটি কেটে এবং সেখানে একটি বিল্ডিং ঘর নির্মানের কাজ শুরু করেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। প্রকাশ থাকা আবশ্যক যে, পরে টিলা খেকো শিতু স্থানীয় বিভিন্ন স্তরের লোকজনকে দিয়ে এপ্রতিবেদককে টাকা দিয়ে নিউজ বন্ধ করার চেষ্টা চালিয়েছেন ও বিভিন্ন লোকজন দিয়ে প্রতিবেদককে হুমকি ও দেওয়া হয়।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫-এর ৬ (খ) ধারা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সরকারি বা আধা সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন বা দখলাধীন বা ব্যক্তি মালিকানাধীন পাহাড় ও টিলা কর্তন বা মোচন করতে পারবে না।
জুড়ী উপজেলার নির্বাহি অফিসার সোনিয়া সুলতানা জানান সহ কারী কমিশনা ভুমিকে বলে দিয়েছি সেখানে গিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিবেদককে বলেন এসিলেন্ড এর সাথে যোগাযোগ করুন
জুড়ী উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার রতন কুমার অধিকারী ওনার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়েছি তিনি রিসিভ করেন নাই।