বিশেষ প্রতিনিধিঃ প্রিয় দেশ বাসি আসসালামু আলাইকুম। গত ১৪/০৩/২০২১ ই তারিখ চেচরীরামপুর ইউনিয়নের কৈখালী বাজারস্হ জাকির হোসেন ফরাজির আওয়ামী লীগের অফিসে ডুকে বর্তমানে নৌকা মার্কা সমর্থন প্রার্থী জনাব মোঃ হারুন জমাদ্দারে নির্দেশে
তার কিছু জামাত বিএনপির অতি উৎসাহী বিপদগামী কর্মিরা লাঠি,সোঠা,রামদা সহ অফিসে ডুকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি,ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ছবি,এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জননেতা ও সেতুমন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি সাহেবের ছবি সহ সকল ছবি ভাংচুর করে। (আমার বিশ্বাস কোন আওয়ামী লীগের কর্মি জাতির পিতার ছবি ভাংচুর করতে পাড়ে না।)
এই হামলার বিষয় উপজেলা বা জেলার কোন নেতা আজ পর্যন্ত কোন নেতা খোজ খবর নেন নি।
এ ব্যাপারে কাঠালিয়া থানায় মামলা করা হয়েছে মামলা নং ০৬
তারিখ ১৫/০৩/২০২১ইং
দুঃখের বিষয় গত ১৯/০৩/২০২১ইং তারিখ আমাদের কৈখালীস্হ বাস বভনে জাকির হোসেন চেয়ারম্যানের সমর্থে এলাকা বাসির অনুরোধে একটি উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।ঐ বৈঠকে ১ থেকে দের হাজার লোকের উপস্থিতি ছিলো।
সেই অনুষ্ঠানে আমার বড়ভাই তার বক্তিতায় এক পর্যায় বলিয়াছেন “বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ,,সেই বক্তব্য কে একটি কু-চক্রী মহল এডিট করে আমুলীগ করে আমাদের জাতীয় নেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাইকে ভুল বুঝাতে চেস্টা চালাচ্ছে। আমি এক জন আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মি হিসাবে অনুরোধ করবো, আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাই আমাদের জাতীয় নেতা, সে কারো ব্যাক্তিগত নেতা নয়।
আমিও চেচরীরামপুর ইউনিয়ন আওয়ামিলীগের ১৪ বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করিয়াছি, আমিও গত নির্বাচনে আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাইয়ের হাত থেকে নৌকা প্রতিক নিয়া নির্বাচন গিয়াছি এবং বিপুল ভোটে নির্বাচিতও হ’য়েছি।
এবছর ও গত বছরের ন্যায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে নৌকা মনোনয়ন চেয়েছি, জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাইয়ের কাছে গিয়াছি, সে আমাকে নৌকা প্রতিক দেন নায়, সে যাকে ভালো মনে করছে তাকেই মনোনয়ন দিয়াছে আমি অনেক খুশি আমু ভাইয়ের প্রতি।
আমিও দলিও মনোনয়ন ফর্ম কিনিয়াছিলাম। আমার হয়ত তেমন কোন ভালো লবিং ছিলো না বিদায় আমি পাই নায়।
আমি সতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে নির্বাচন করতে চাই।
চেচরীরামপুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ যাকে ভোট দিবে সে চেয়ারম্যান হবে। আমরা তিন জন প্রার্থী, এখানে কোন সংঘাত চাই না।কারন নির্বাচনের পরে আমরা সবাই এই কৈখালী বাজারে ই এক সাথে এক চায়ের দোকানে চা খাবো,সেখানে কেন এতো হিংসা বৃদ্ধেশ
কেনো আমাদের মধ্যে মারা মারি কেচ মামলা হবে।
আসলে আমাদের উদ্দেশ্য কি আমরা কি জনগনের খেদমত করতে চাই না সন্ত্রাসী কর্ম কান্ড করতে চাই, এই প্রশ্ন কিন্তু চেচরীরামপুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের মধ্যে।
আসুন আমরা সবাই সুস্থ নির্বাচন করতে প্রশাসন কে সাহায্য করি।
সুষ্ঠু নির্বাচনের যে চেয়ারম্যান হবে তাকে অভিবাদন জানাই।
ধন্যবাদ।
Leave a Reply