ডাঃ দীপু মনি এমপি'র উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এমন কোন জায়গা নাই; এবিএম রেজওয়ান
গিয়াস উদ্দিন রানা ।। শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি এমপি'র উন্নয়নের রোডম্যাপ নিয়ে ৫নং রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী চাঁদপুর সদর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এবিএম রেজওয়ানের তৃনমুলের ২য় উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত।
৩০ ডিসেম্বর'২০ বিকেল ৩টায় চাঁদপুর সদর উপজেলার ৫নং রামপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডস্থ আবুল খায়ের বঙ্কু পাটোয়ারী বাড়িতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলোয়াত করেন ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ খোরশেদ আলম খান
সদর উপজেলা আ'লীগের সহ-সভাপতি আবুল খায়ের বঙ্কু পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন, সাবেক ছাত্রনেতা ও ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেন।
উঠান বৈঠকে এবিএম রেজওয়ান বলেন, ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ডাঃ দীপু মনি এই ইউনিয়ন থেকে বিশাল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। সেদিন থেকে শুরু হয়েছে চাঁদপুরের উন্নয়ন, বাংলাদেশের উন্নয়ন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়নি, ডাঃ দীপু মনি পৃথিবীর সর্বোচ্চ জায়গায় গিয়ে তাঁর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে, রাজাকারের বিচার হয়েছে। ডাঃ দীপু মনি'র যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের সমপরিমাণ জায়গা মায়ানমার সীমান্ত এলাকা থেকে সমুদ্র সীমা জয় করে বাংলাদেশের আওতায় আনা হয়েছে এটা আমাদের আরেকটি বিজয়, যা ডাঃ দীপু মনি'র জন্যে সম্ভব হয়েছে। ডাঃ দীপু মনি এমপি'র উন্নয়নের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
তিনি বলেন, ডাঃ দীপু মনি এমপি'র উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এমন কোন জায়গা নাই। আপনারা ডাঃ দীপু মনি এমপিকে ভালোবাসেন তিঁনিও আপনাদেরকে ভালোবাসেন। ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে ডাঃ দীপু মনি এমপি এবং ডাঃ জেআর ওয়াদুদ টিপু ভাইয়ের নেতৃত্বে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। সেদিন আমাদের নেতৃবৃন্দের সাথে বসে ডাঃ দীপু মনি বলেছিলেন আমি তোমাকে মনোনয়ন দিয়েছি, কিন্তু তুমি পরে নামার কারনে তোমার ডিএসবি, এবং এনএসআই রিপোর্টটি দেরিতে আসার জন্যে তোমার মনোনয়নটি বাতিল হয়েছে। তবে তুমি কাজ করো আগামিতে তোমাকে মনোনয়ন দেয়া হবে। আমি সেদিন থেকে আপনাদের পাশে থেকে কাজ করছি। আমি আশা করি ডাঃ দীপু মনি ওনার কথা রাখবেন, আমি ওনার পাশে থেকে ওনাদের সন্তান হয়ে কাজ করবো। আমি ডাঃ দীপু মনির সাথে থেকে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দিয়েছি, ডাঃ দীপু মনির বাইরে রাজনীতি করি নাই।
উঠান বৈঠকে আরো বক্তব্য রাখেন, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম তালুকদার, সাবেক ইউপি সদস্য আলী আহম্মদ বেপারী, ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম খান, ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আহসান হাবীব পাটওয়ারী, সাধারণ সম্পাদক মহসীন খান, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন মজুমদার, সাবেক ইউপি সদস্য সুলতানা বেগম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল মাস্টার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকান্তার খান, আমিনুল হক মাস্টার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা রাকিব হান্নান মাস্টার, খালেক পাটওয়ারী, ফরিদ উদ্দিন বাবু, শাহ পরান তপদার, কাশেম বেপারী, জাকির ঢালী, সকির আহম্মেদ পাটওয়ারী, মামুন পাটওয়ারী, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা আব্দুর রহিম, অবসর প্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা সেলিম মজুমদার, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন মজুমদার ও ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনির হাজী প্রমুখ।
এছাড়াও গন্যমান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মফিজুল ইসলাম খন্দকার, অলিউল্যা মুন্সি, ইউছুফ পাটওয়ারী, বদিউজ্জামান বেপারী, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইউনুছ পাটওয়ারী মিলন, ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা রিপন পাটওয়ারী, মাহাবুব হাসান তালুকদার, রাজু রায়, শাহাদাত হোসেন, বিল্লাল বেপারী, বিল্লাল খান, কবির বেপারী, বাপ্পি সাহা, সহ-সভাপতি মোস্তফা পাটওয়ারী, সোহেল মিজি, পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর পাটওয়ারী, কামরাঙ্গা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন সাথিল, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা তামিম হোসেন, শাহাদাত হোসেন, রিয়াজ পাটওয়ারী, শরীফ খান, মনির হোসেন, মাইনউদ্দিন মুন্সী, নাইম তালুকদার, ইয়াছিন পাঠান, সাকিব আহম্মেদ, তানভীর হোসেন, মিনহাজ, বরকত, সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও এলাকার মা বোনেরা।