নিউজ ডেস্কঃ
ভিডিওতে দেখা গেছে, স্কুলের থেকে বের হওয়ার সময় পুলিশ সদস্যরা কেন্দ্রে ফিরে যায়, আর এই সুযোগে ধাওয়াকারীরা হিরো আলমকে ধাক্কা দিয়ে সড়কের ওপর ফেলে দেন।
এরপর চলে একতারা প্রতীকের প্রার্থীর ওপর লাথি, কিলঘুষি, ধস্তাধস্তি। নৌকার ব্যাজ পরা হামলাকারীদের কয়েকজনের হাতে লাঠিসোঁটাও ছিল। মারধরের মুখে দৌড়ে পালান হিরো আলম।
বনানী থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, “সোয়া ৩টার দিকে বনানীর বিদ্যানিকেতেন কেন্দ্রে কিছু ইউটিউবার নিয়ে ঢোকেন হিরো আলম। সেখানে বাধা পেয়ে তিনি কেন্দ্রের বাইরে এলে সেখানকার লোকজনের সঙ্গে তার কথা কাটাকাটি বাধে। একপর্যায়ে বহিরাগতরা তাকে ধাওয়া করে।
এ বিষয়ে ঢাকার অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফরিদ আহমেদ বলেন, "হিরো আলমের উপর হামলা হয়েছে-এ ধরনের একটা বিষয় আমরা শুনেছি। এখনও এ বিষয়ে লিখিত কোনও অভিযোগ আমরা পাইনি।
আর রিটার্নিং কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান বলেন, "ভোট শেষ হওয়ার ৫-১০ মিনিট আগে বনানী বিদ্যানিকেতন কেন্দ্রের বাইরে রাস্তার উপরে হামলার খবর পেয়েছি। এ বিষয়ে প্রকৃত ঘটনা কী ঘটেছে- তা জানতে পুলিশকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। খতিয়ে দেখে পরবর্তী করণীয় জানানো সম্ভব হবে।