মোঃ আবুল বাশার
নিজস্ব প্রতিবেদক
দশম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের নবম ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত গত ১৫ ই জুন
সার দেশের ৩১ টি জেলার ৬১ উপজেলার ১৩৫ টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের জন্য ২৫ শে এপ্রিল সোমবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল এর সভাপতিত্বে প্রধান নির্বাচন ভবনে আয়োজিত সভা শেষে ইসির মিডিয়া সেন্টারে ( ইসি) সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার বলেন সারা দেশের ৩১ জেলার ৬১ উপজেলার ১৩৫ ইউনিয়ন এর তফশিল ঘোষণা করেন যার মনোনয়ন দাখিলের শেষ সময় ১৭ মে বাছাই ১৯ মে মনোনয়ন প্রত্যাহার ২৬ মে প্রতিক বরাদ্দ ২৭ মে এবং ভোট অনুষ্ঠিত হয় ১৫ ই জুন পটুয়াখালী জেলা কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার ৭ নং লতা চাপলি ও ৯ নং ধুলাস্বার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট ইভিএম এর মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয় তফসিল ঘোষণার পর থেকে পটুয়াখালী জেলা সু যোগ্য পুলিশ সুপার এর দিক নির্দেশনায় মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খোন্দকার আবুল খায়ের এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে মহিপুর থানা পুলিশ লেবেল পেলেন ফিল তৈরি করে সাধারণ ভোটারের কাছে কাছে গিয়ে তাদের নির্ভয়ে ভোট প্রধান করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন এবং যাহা প্রমাণ ও করেন সাধারণ ভোটারের পছন্দের প্রার্থী কে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার মাধ্যমে গত ১৫ ই জুন এর নির্বাচন এর ৭ নং লতাচাপলী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে জনাব আনসার উদ্দিন মোল্লা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতিক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এবং ৯ নং ধুলাস্বার ইউনিয়নে ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ এর মনোনীত প্রার্থী হাত পাখা প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যাবধানে জয়লাভ করেন কিন্তু নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে কোন খারাপ প্রকৃয়া না থাকলে ও ৭ নং লতা চাপলি ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের হেভি ওয়েট দুই সদস্য প্রার্থী মোঃ আবুল হোসেন ফুটবল প্রতিক এবং মোঃজলিল ঘরামি টিউবওয়েল প্রতিক যেখানে মোঃ আবুল হোসেন ফুটবল প্রতিক নিয়ে জয়লাভ করেন এনিয়ে সমার্থকের মধ্যে মারা মারি হয় এবং সেই মারামারির নেতৃত্ব দিয়েছেন পরাজিত ইউপি সদস্যর ভাই মোঃ খলিল ঘরামি যাহাতে আহত হন মামলার বাদির মোসাঃ শিউলি বেগম এর স্বামী মোঃ কবির মোল্লা যাহার মামলা নং ০৯ মহিপুর থানা মামলার এজাহারের আসামি মোঃ খলিল ঘরামি কে মহিপুর থানা পুলিশ গ্রেফতার করেন তাহাতে পরাজিত ইউপি সদস্য ক্ষিপ্ত হইয়া ১৭/৬/২০২২ তারিখ বেলা ৩.১৫ থেকে ৩.৪৫ মিনিট পর্যন্ত গ্রেফতার কৃত আসামি কে থানা থেকে ছিনিয়ে নিতে ৩০০ থেকে ৩৫০ লোকজন নিয়ে মহিপুর থানা ঘেরাও করে আসামি ছিনিয়ে নেবার চেষ্টা করেন যাহা মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খোন্দকার আবুল খায়ের ও থানা পুলিশের সদস্যরা ধৈর্য ধরে মোকাবিলা করেন এবং তাদের কে বার বার বুঝতে চেস্ঠাকরেন যে আসামি কে মামলার কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে আপনার কোর্টের মাধ্যমে আইনি প্রকৃয়ায় আসামি কে মুক্ত করতে হবে মর্মে বুঝতে চেষ্টা করেন তারা তাহা না করে আসামি কে থানা থেকে ছিনিয়ে নিতে পরাজিত ইউপি সদস্য মোঃ জলিল ঘরামীর নেতৃত্বে হামলা করেন যাহাতে ৮ পুলিশ সদস্য আহত হন বলে মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা খোন্দকার আবুল খায়ের জানন থানায় হামলার মুল পরিকল্পনা কারী মোঃ জলিল ঘরামী কে আটক করা হয়েছে অন্য আসামি সনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে এবং আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা ও পুলিশ সদস্যদের উপর হামলার ঘটনায় মামলা নেবার প্রস্তুতি চলছে
Leave a Reply