1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলোর সমান- ফারুক -ই-আজম বীর প্রতীক - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৩ পূর্বাহ্ন
ad

দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলোর সমান- ফারুক -ই-আজম বীর প্রতীক

শেরপুর প্রতিনিধি:
  • Update Time : শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৩৩ Time View

কাকন সরকার, শেরপুর প্রতিনিধি:

শেরপুরে গত (৪ অক্টোবর) বাড়ি বৃষ্টির কারণে ভারত থেকে পাহাড়ি ঢলে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের মাঝে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা জন্য ঢেইটিন নগদ অর্থ বিতরণকালে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, বলেছেন যে”দেশে যে পরিমাণ লুটপাট হয়েছে,তার তুলণায় এই বাঁধ নির্মাণের খরচ ধূলুর সমান। আপনারা ভুক্তভোগী। সমস্যাগুলো আপনারাই ভালো জানেন। আপনাদের পরামর্শক্রমে জনগণের দুর্ভোগ লাগবে এই বাঁধের স্থায়ী সমাধান করা হবে”। শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন। পরিদর্শন শেষে ক্ষতিগ্রস্ত ২০টি পরিবারকে নগদ ৬ হাজার করে টাকা, ২ বান্ডেল ঢেউটিন এবং ৪৫ টি পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেন তিনি।এসময় জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছাঃ হাফিজা জেসমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোহাম্মদ রাজীব -উল-হাসান, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোঃ আক্তারুজ্জামান,পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান,
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল, সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক,
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দিদারুল আলম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল আমিন, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রাজীবুল ইসলাম, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ খবিরুজ্জামান, শ্রীবরদী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আমির হোসেন, নকলা ও নালিতাবাড়ী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন শামীম,ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন,রুকুনুজ্জামান,সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সিনিয়র-জুনিয়র গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ,জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ,গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী,নকলা,নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী,রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি