1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
দৈনিক দশ হাজার মানুষের ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো - dainikbijoyerbani.com
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৬ অপরাহ্ন
ad

দৈনিক দশ হাজার মানুষের ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২১
  • ৫১ Time View

নুরল আমিন বিশেষ প্রতিনিধিঃ

দুই গ্রামের প্রায়১০ হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকো। ওখানে বিকল্প কোনো পথ না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই এই সাঁকো ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে৷

স্থানীয়দের উদ্যোগে নির্মিত সাঁকোটি প্রতিবছর মেরামত করেন নিজেরাই। তবে এর একটি স্থায়ী সমাধান চান এলাকার বাসিন্দারা।

নীলফামারী জেলা সদরের চাপড়া ইউনের ৬ নং ওয়ার্ডের যাদুর হাটের ঘাট গ্রামের মধ্যখানে নদীর ওপর স্থায়ী কোনো সেতু না থাকায় নিজেদের নির্মিত বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয়রা।

গ্রামবাসীরা জানান, এক-দুই দিনের নয়, বছরের পর বছর এমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে দুই গ্রামের মানুষকে। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকো পার হতে গিয়ে অনেকবার দুর্ঘটনায় পড়তে হয়েছে।

বর্ষায় এ দুর্ভোগ পৌঁছায় আরও চরমে। সাঁকো মেরামতে সরকারি কোনো অনুদানও পাওয়া যায় না।

প্রতিবছর দুই পারের বাসিন্দারা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেন। আত্মীয় স্বজন সহ এলাকার মানুষদের কাছে বাঁশ চেয়ে নিয়ে আসেন বলে জানান । জনপ্রতিনিধিরা দাবি পূরণের আশ্বাস দিলেও পরে আর তা বাস্তবায়ন হয় না বলে অভিযোগ তাদের। তাই অবিলম্বে একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা।

স্থানীয় বাসিন্দা অত্র মসজিদের ইমাম সাহেব আবুল কাসেম বলেন, এই বর্ষায় যাতায়াতের জন্য গ্রামের ৪ জন মানুষের বেশি ভুমিকা রয়েছে, মোঃ নুর হোসনে, আনারুল, আইয়ুব আলী, তারা নিজেদের খরচে বাঁশের সাঁকোটি পুনরায় তৈরি করেন। একটি সাঁকো এক বর্ষা পার করার পর আর ব্যবহার করা যায় না। স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে আমরা বেশ কয়েকবার ধরনা দিলেও শুধু পেয়েছি আশ্বাস।

এলাকার বাসিন্দারা সাংবাদিককে বলেন, ‘সাঁকোটি ভাঙা থাকায় পারাপারে সবসময় ভয়ে থাকি। বিশেষ করে বর্ষাকালে বিশালকৃত প্রায় ১২৯হাত দৈর্ঘ্য এই সাঁকো পার হতে কষ্ট হয়। পানিতে একাকার হয় নদীটি, প্রায় সময় পড়ে গিয়ে আহত হওয়ার ঘটনাও ঘটে। কিছুদিন আগেও সম্পূর্ণ ভাঙ্গা ছিল সাঁকোটি। এলাকার কয়েকজন ব্যক্তি এই মহত্ত্ব কাজ টি করেছে তাদেরকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি