1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
ধর্মীয় সংস্কৃতি বিনির্মানে সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে - মোংলায় বক্তারা - dainikbijoyerbani.com
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
ad

ধর্মীয় সংস্কৃতি বিনির্মানে সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে – মোংলায় বক্তারা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট, ২০২২
  • ৯৬ Time View

মোংলা প্রতিনিধিঃ

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে ধর্মীয় এবং সামাজিক সম্প্রীতি ও শান্তি নিশ্চিত করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের আকাংখা ছিলো অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে ধর্ম হবে যার যার, রাস্ট্র হবে সবার। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উপর আঘাত হানতেই বারবার সাম্প্রয়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একটি উদার, অসাম্প্রদায়িক বহুত্ববাদী সহনশীল, মুক্ত এবং মানবিক সমাজ ও ইতিবাচক রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় সংস্কৃতি বিনির্মানে সম্মিলিত উদ্যোগ চালিয়ে যেতে হবে। (৮ আগস্ট) সোমবার বিকেলে মোংলার কানাইনগর মোড়ে সম্প্রীতি সমাবেশে বক্তারা একথা বলেন। কানাইনগর কালীমন্দির ভাঙচুরের প্রেক্ষাপটে মোংলা উপজেলা সামাজিক সম্প্রীতি কমিটি, সর্বদলীয় সম্প্রীতি উদ্যোগ পিএফজি ও দি হাঙ্গার প্রোজেক্ট বাংলাদেশ’র ব্রেভ প্রকল্পের আয়োজনে এ সম্প্রীতি সমাবেশে অনুষ্ঠিত হয়।
সোমবার বিকেল ৪ টায় সম্প্রীতি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহি অফিসার কমলেশ মজুমদার। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, সহকারি পুলিশ সুপার ( মোংলা সার্কেল ) মো. আসিফ ইকবাল, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সুনীল কুমার বিশ্বাস, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইব্রাহিম হোসেন, পিএফজি মোংলার সমন্বয়কারী সুজন সম্পাদক মো. নূর আলম শেখ, মোংলা সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কুবের চন্দ্র মন্ডল, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন বাগেরহাট জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ রুহুল আমীন, চাঁদপাই ইউপি চেয়ারম্যান মোল্লা মো. তারিকুল ইসলাম, সিপিবি নেতা কমরেড নাজমুল হক, জাতীয় পার্টি নেতা এরশাদুজ্জামান সেলিম, ইউপি সদস্য মো. সুলতান হোসেন, সাবেক ইউপি সদস্য মো. সেলিম, স্থানীয় বিএনপি নেতা আব্দুর রশিদ হাওলাদার, নারীনেত্রী কমলা সরকার, দি হাঙ্গার প্রোজেক্ট’র এসপিএল ইয়ুথ প্রকল্পের মো. মুসতাহিদ হোসেন, ব্রেভ প্রকল্পের মো. মিজানুর রহমান প্রমূখ।
আলোচনা সভায় বক্তারা কানাইনগর কালীমন্দির ভাঙচুরের নিন্দা জানিয়ে প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। বক্তারা আরো বলেন জন্ম থেকেই মানুষ অন্যকে ঘৃণা করতে শেখে না। মানুষকে ঘৃণা করতে শেখানো হয়। যদি ঘৃণা করতে শেখানো যায়, তবে ভালোবাসতেও শেখানো যাবে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি