সাদুল্লাপুর গাইবান্ধা প্রতিনিধি মো রিওন প্রামানিক জনি
সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের বড়ছত্রগাছা গ্রামের গৃহবধূ ফারজানা আক্তার রুমি। পিতাঃ মো ফুলমিয়া। গ্রাম বড়ছত্রগাছা ইউনিয়ন ধাপেরহাট।
মেয়েটির ১ম স্বামী পার্শ্ববর্তী গংগানারায়নপুর গ্রামের বিপুল মিয়া।বিয়ের পর সে পড়াশোনা করতে চায়। তখন তার স্বামী বিপুল মিয়া তাকে পড়াশোন করায় এবং তাকে (তছলিম উদ্দিন বিদ্যানিকেতন ভর্তি করে দেয়।বিপুল মিয়া ঢাকায় চাকুরী করার কারণে তাকে বেশি ভাগ সময় ঢাকায় থাকতে হয়। যার করণে তার স্ত্রী কে তার বাবার বাসায় পড়াশোনা করায়। এর মধ্যে ঐ মেয়ে বিভিন্ন মাধ্যম পরোকিয়ার সম্পর্কে জরিয়ে পড়ে। এর মধ্যে ফেসবুকের মাধ্যমে লিখন নামের এক ছেলের সাথে প্রেম এর সম্পর্ক তৈরি করে। এই কথা বিপুল মিয়া জানতে পরলে তাকে বলে সে তার ফেসবুক এর বন্ধু হয়।
এ দিকে করোনা কালিন সময়ে পরিক্ষা বদলে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে ছাত্র ছাত্রী দের ফলাফল প্রকাশ করা হইতেছে। ৭দিন আগে মেয়ে তার অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া কথাবলে বাসা থেকে বের হয়ে যায়। তার পর তার আর কোন খোজঁ পাওয়া যায় না। মেয়েটির পিতামাতা ও শ্বশুর ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে ২টি নিখোঁজ জিডি করেছিলেন। মেয়েটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের সাহায্য পরকিয়ায় জরিয়ে পরেন এক ছেলের সাথে। ছেলে বাড়ি নারায়ণগঞ্জ এর বিক্রমপুরে। মুলত পরকিয়ার টানে বাড়ি থেকে পালিয়েছেন। কিন্তু বিয়ের আসরেই পুলিশ তাদের দুজনকেই ধরে ফেলে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় তাদের আটকে রাখা হয়েছে। বিয়ে না দিয়ে ফতুল্লা থানায় লিখিত জবান বন্দি নিয়ে দুইজনকেই দুজনের অভিভাবকদের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং তার আগের স্বামীর কাছে আবার চাপিয়ে দেওয়া চেষ্টা চলছে।