ধুলোয় উড়ছে ভোলার বাংলাবাজার
ধুলোয় উড়ছে ভোলার বাংলাবাজার
মোহাম্মদ রিয়াজ হোসেন
দৌলতখান প্রতিনিধি (ভোলা)
ভোলায় ঘনবসতিপূর্ণ উপশহর বাংলাবাজার এলাকার প্রায় প্রতিটি রাস্তা অসংখ্য ধুলো বালি উড়ছে।
তবে দিন যত যাচ্ছে ততই ধুলো বালিতে পরিণত হচ্ছে দ্বীপ জেলার ভোলার উপশহর বাংলাবাজার। বাংলাবাজার থেকে বাঘমারা সড়কে সবচেয়ে বেশি ধুলো উড়ছে। প্রতিনিয়ত রাস্তায় কুয়াশার মতো উড়তে থাকে ধুলাবালি। এই ধুলাবালি থেকে বাঁচার জন্য প্রতিদিন সকাল-বিকাল পানি দিচ্ছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তবুও যেন মিলছে না সঠিক ফলাফল। পানি দেওয়ার মিনিট কয়েক পর রোদে শুকিয়ে যায় সকল পানি। তারপর উড়তে থাকে আবার ধুলাবালি। প্রতিনিয়ত উড়ছে ধুলাবালি মনে হচ্ছে তীব্র শীতের কুয়াশা পড়ছে।
এতে করে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি দুর্ভোগ বেড়েছে- যানবাহন ও পথচারীদের। এই পথে চলাচল করাই যেন দায়। এ সকল সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীদের পাশাপাশি শত শত যানবাহন ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলাচল করছে।
দোকানের জিনিসপত্র হয়ে যাচ্ছে ধুলোয় ধূসর।
এই ধুলোর কারণে বাড়ছে রোগ বালাই। ফুসফুসে সংক্রমণ শ্বাসকষ্ট সর্দি-কাশি ও চোখের সংক্রান্ত বাড়ছে।
অতিরিক্ত বালু নিয়ে ট্রাক চলাচলে নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। পথচারীদের চলাচল করতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ধুলো বালু বাতাসে ওড়ে চোখে-মুখে পড়ে।
রাস্তার ধুলো বালির অস্বাভাবিক পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে কর্তৃপক্ষের কাছে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
মোহাম্মদ রিয়াজ হোসেন
দৌলতখান প্রতিনিধি (ভোলা)
ভোলায় ঘনবসতিপূর্ণ উপশহর বাংলাবাজার এলাকার প্রায় প্রতিটি রাস্তা অসংখ্য ধুলো বালি উড়ছে।
তবে দিন যত যাচ্ছে ততই ধুলো বালিতে পরিণত হচ্ছে দ্বীপ জেলার ভোলার উপশহর বাংলাবাজার। বাংলাবাজার থেকে বাঘমারা সড়কে সবচেয়ে বেশি ধুলো উড়ছে। প্রতিনিয়ত রাস্তায় কুয়াশার মতো উড়তে থাকে ধুলাবালি। এই ধুলাবালি থেকে বাঁচার জন্য প্রতিদিন সকাল-বিকাল পানি দিচ্ছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। তবুও যেন মিলছে না সঠিক ফলাফল। পানি দেওয়ার মিনিট কয়েক পর রোদে শুকিয়ে যায় সকল পানি। তারপর উড়তে থাকে আবার ধুলাবালি। প্রতিনিয়ত উড়ছে ধুলাবালি মনে হচ্ছে তীব্র শীতের কুয়াশা পড়ছে।
এতে করে পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি দুর্ভোগ বেড়েছে- যানবাহন ও পথচারীদের। এই পথে চলাচল করাই যেন দায়। এ সকল সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীদের পাশাপাশি শত শত যানবাহন ঝুঁকিপূর্ণভাবে চলাচল করছে।
দোকানের জিনিসপত্র হয়ে যাচ্ছে ধুলোয় ধূসর।
এই ধুলোর কারণে বাড়ছে রোগ বালাই। ফুসফুসে সংক্রমণ শ্বাসকষ্ট সর্দি-কাশি ও চোখের সংক্রান্ত বাড়ছে।
অতিরিক্ত বালু নিয়ে ট্রাক চলাচলে নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। পথচারীদের চলাচল করতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ধুলো বালু বাতাসে ওড়ে চোখে-মুখে পড়ে।
রাস্তার ধুলো বালির অস্বাভাবিক পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে কর্তৃপক্ষের কাছে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।