সোলায়মান হাওলাদার
স্টাফ রিপোর্টার
সম্প্রতি কিছু কিছু পত্রিকায় প্রতিবন্ধীদের ভুমি দখল শীর্ষক একটি নিউজ প্রকাশিত হয়েছে যার কোন সত্যতা নেই সম্পূর্ণ বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত আমি মোঃআবুল বাশার সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক বিজয়ের বানী ও ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মাতৃ ছায়া জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার বেতাগী বরগুনা। আমি বেতাগী পৌরসভা ৩নং ওয়ার্ডে বিগত ৪ বছর পর্যন্ত একটি সেবা মুলক প্রতিষ্ঠান এর পরিচালক এর দায়িত্ব পালন করে আসছি। কিন্তু কিছু অসাধু কুচক্রী মহল আমার প্রতিষ্ঠান এর সুনাম নষ্ট করার জন্য ও বিভিন্ন ভাবে আমাকে হয়রানি করে আসছেন যাহাতে আমি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে না পারি। তার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে আমাকে ও আমার সামাজিক অবস্থা হেও প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা করছেন। বিগত এক বছর পূর্বে জনৈক মোঃজহির বিশ্বাস এর মালিকানা ৪ শতাংশ সম্পত্তি বিক্রি করার জন্য বিক্রি নোটিশ দিয়েছেন যাহা আমি ক্রয় করার ইচ্ছে প্রকাশ করলে সর্বোচ্চ বাজার মুল্য নির্ধারণ করে স্থানীয় কাউন্সিলর জনাব মোঃ নাসির উদ্দিন ফকির ও স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সহ সভাপতি সহ আরো উপস্থিত গন্য মান্য ব্যাক্তি গনের সম্মুখে বায়না করি। যাহা সর্বজন জ্ঞাত এবং জমির মালিক মোঃ জহির বিশ্বাস এর ঘর দরজা নির্মিত ছিল যাহা আমাকে বুজাইয়া দেয় এবং আমি তার নির্মিত ঘড়ে কিছু সংস্কার করে মুরগী পালন শুরু করেছি। আমি আমার বায়না কৃত জমিতে সংস্কারের কাজ শুরু করলে এলাকার চিহ্নিত মাদক সম্রাট ও চাঁদা বাজ গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ডার আব্দুর রাজ্জাক ওরফে স্বাধীন ও তার সহযোগী আব্দুল্লাহ আল মামুন আমার কাছে ১ লক্ষ টাকা চাদা দাবি করেন। যাহা বিগত এক বছর পূর্বে আঃ জব্বার এর ২ শতাংশ জমি ক্রয় করেছি তখন আঃ জব্বার কে জিম্মি করে তার কাছ থেকে এই স্বাধীন ও মামুন গংরা ছিনিয়ে নেয় এবং মামুন তার ভারা টিয়ার বৌকে রাতে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে নিজের হাত নিজে কেটে ভাড়াটিয়াকে মারধর করে তার সকল টাকা পয়সা মালামাল ও দুটো অবুঝ শিশু কে রেখে তাকে বিবাহ করে। যাহা মামুন গং গ্রুপের ভয়ে আজও মুখ খোলেনি জীবন রক্ষার ভয়ে। বিগত ৩ বছর পূর্বে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দীর্ঘদিন কারা বাসের পরে এলাকায় আবারও ত্রাস সৃষ্টি করে বেরায় যাহার ভয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে। আমি তাদের দাবি ক্রীত চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় রাতের আধারে আমার উপর হামলা করে। আমি সাথে সাথে আইনের আশ্রয় নেই। তাহাতে তারা আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিবন্ধী মোতাহার গ্রুপ কে আমার উপর লেলিয়ে দেয়। এই মোতাহার গ্রুপ কে দিয়ে বিগত ১ মাস পূর্বে আমার বায়না কৃত জমির পাশে মোসাঃ বিউটি বেগম এর ঘরের তালা ভেঙ্গে জোরপূর্বক ঘরে প্রবেশ করে। যাহার অভিযোগে থানা পুলিশ স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর কে মিমাংসা করার জন্য দেয়। যাহার শালিসি চলমান। সেখানে তখন আমাকে বা আমার জমির মুল মালিক কে আসামি করেনি বা কোনো দাবি করেনি। উক্ত জমির বাটোয়ারা মামলা চলমান। সেখানে ও আমার বায়না কৃত জমির মুল মালিক কে বিবাদী করেনি।
তাই আমার বিরুদ্ধে এই সন্ত্রাসী গ্রুপের সাজানো সকল মিথ্যা বানোয়াট নিউজ এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।