গত ২২/০৪/২০২৩ইং আনুমানিক ১৫:০০ ঘটিকার সময় আসামী মোঃ শাকিল(২০), পিতা- মোঃ আব্দুল মন্নান হাওলাদার, সাং- মিনিপাড়া, ৫ নং ওয়ার্ড, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা ভিক্টিম মুন্নি আক্তার(১৬), পিতা-দ্বীন ইসলাম, সাং-খোলপটুয়া, উপজেলা- জিয়ানগর, জেলা- পিরোজপুর’কে জলভাঙ্গা প্রজেক্ট, তালতলী নামক স্থানে জনৈক রাকির নামক ব্যক্তির দোকান ঘরে নিয়ে গিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষন করে এবং তার মোবাইল দিয়ে পলাতক ২ নং আসামী মোঃ হাসিবুল(২০), পিতা- মোঃ কবির হোসেন, সাং- পশ্চিম অঙ্কুজানপাড়া, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা ভিডিও চিত্র ধারণ করে। পরে আসামীরা উক্ত ভিডিও সামাজিক গণমাধ্যমে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। ভিক্টিম মুন্নি আক্তার(১৬) সেখান থেকে পালিয়ে এসে তার মা মোসাঃ রওশনয়ারা(৪৬), স্বামী- দ্বীন ইসলাম, সাং- খোলপটুয়া, থানা- জিয়ানগর, জেলা- পিরোজপুর এর নিকট ঘটনার বর্ণনা করলে সে তার মেয়েকে নিয়ে আসামী মোঃ শাকিল(২০) এর বাড়িতে গেলে আসামীর মা ফাতেমা আক্তার, স্বামী- মোঃ আব্দুল মন্নান হাওলাদার, সাং- মিনিপাড়া, ৫ নং ওয়ার্ড, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করে ঘার ধাক্কা দিয়ে বাহির করে দেয়।
বিষয়টি র্যাব-৮, সিপিসি-১ এর নজরে আসে এবং অদ্য ০১/০৫/২০২৩ইং তারিখ আনুমানিক ১১:০০ ঘটিকায় আসামী মোঃ শাকিল(২০)’কে আটক করে। আসামীর মোবাইলের এক্স গ্যালারি পর্যালোচনা করে চৎরাধঃব ঋড়ষফবৎ অনুসন্ধানে ভিক্টিম মুন্নি আক্তার(১৬) এর সাথে তার অশ্লীল স্থির চিত্র ও ভিডিও পাওয়া যায়।
পরবর্তীতে ভিকটিম এর মাতা মোসাঃ রওশনয়ারা(৪৬) ধৃত আসামী মোঃ শাকিল(২০), পিতা- মোঃ আব্দুল মন্নান হাওলাদার, সাং- মিনিপাড়া, ৫ নং ওয়ার্ড, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা’কে ১ নং এবং পলাতক মোঃ হাসিবুল(২০), পিতা- মোঃ কবির হোসেন, সাং- পশ্চিম অঙ্কুজানপাড়া, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা’কে ২ নং এবং পলাতক ফাতেমা আক্তার, স্বামী- মোঃ আব্দুল মন্নান হাওলাদার, সাং- মিনিপাড়া, ৫ নং ওয়ার্ড, থানা- তালতলী, জেলা- বরগুনা’কে ৩ নং আসামী করে বরগুনা জেলার তালতলী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যার *মামলা নং-০১, তারিখ-০১/০৫/২০২৩ইং, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী ২০০৩) এর ৯(১)/৩০ রুজু করা হয়*।