বেনাপোলে এক বিবাহ ব্যবসার পরিবার কর্তৃক মিথ্যা মামলার শিকার ১ যুবক
মোঃ নজরুল ইসলাম বিশেষ প্রতিনিধি
তারিখ ৩১।১২।২০২০
বেনাপোলের সাদিপুর গ্রামের আলী আহম্মদ নেদার পুত্র মো:মুরাদ হোসেন এ অভিযোগ করেন। তিনি বলেন বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশ মাদকের অভিজানে গিয়ে আসামী ধরে থানায় আনার পথে সানজিদা আক্তার শ্রাবণী নামে একটি মেয়ে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে নানা প্রশ্নসহ ভিডিও ধারণ করতে থাকে, এ সময় পুলিশ তার পরিচয় পত্র দেখতে চাইলে সে বলে এখনো কার্ড হয়নি আমি ট্রানিং নিচ্ছি। এসময় সেখানে উপস্থিত সাংবাদিক মুরাদ তাকে বকা দিয়ে সেখান থেকে চলে যেতে বললে আচমকা মেয়েটি মুরাদের গালে একটা থাপ্পর মারে তখন মুরাদও তাকে মারতে উদ্দত হলে এস আই রোকনুজ্জামান তাদেরকে আলাদা করে দিয়ে আসামী নিয়ে থানায় চলে যান।
পরবর্তীতে পূর্ব শত্রুতার জেরে মুরাদকে ফাসানোর এবং অর্থ আত্তসাতের জন্য এস পির কাছে ভূয়া ডাক্তারি রির্পোট নিয়ে গিয়ে নালিশ করে যে মুরাদ মেয়েটিকে মেরেছে এবং শ্লীলতা হানি করেছে কিন্তু থানায় তাদের মামলা নিচ্ছেনা। পরবর্তিতে থানায় তার নামে একটা জিডি হয়।
সানজিদা আক্তার শ্রাবণী বেনাপোলের সাদিপুর গ্রামের মৃত মজিবর রহমানের কন্যা। সে বেনাপোল ডিগ্রী কলেজের ইন্টার ২য় বর্ষের ছাত্রী। তার গ্রামবাসীর কাছে তার সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, এই কলেজ ছাত্রীর আগে দুইবার বিয়ে হয়েছে দুইটাই আবার ডির্ভোস হয়েছে। পিন্টু, আসমান, রেজাউল, শানা, রেসমা সহ আরো অনেকে বলেন শ্রাবণীর মা টাকার লোভে তার মেয়ের বিবাহ নাটক করে এবং সাধারণ মানুষকে ঠকায়। গ্রামবাসী সহ তাদের আপন আত্নীয়ও তাদের কাজে অসন্তুষ্ট।
এ বিষয়ে সানজিদা আক্তার শ্রাবণী সাংবাদিকদের বলেন, হ্যা এটা সত্য যে আমি প্রথমে মুরাদের গালে থাপ্পড় মারি এবং পরে সে আমাকে অনেক মারে এবং আমি অঙ্গান হয়ে মাটিতে পরে যায়।
এ বিষয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার এস আই রোকনুজ্জামানকে জিঙ্গাস করা হয় মুরাদ কি মেয়েটিকে মারা কিংবা কোন শ্লীলতা হানি করেছিল, তখন তিনি বলেন না মুরাদ এমন কোন কাজ করেনি বরং মেয়েটি আমাদের উপস্থিতে ছেলেটির গালে চর মারে। তিনি আরোও বলেন মেয়েটি আমাদের কাছে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছিল কিন্তু পরে দেখি সেটা মিথ্যা। ছোট মেয়ে ভেবে তাকে সর্তক করে ছেড়ে দেয়।
এ বিষয়ে মুরাদের পরিবার বলে, তারা আজ নারী বলে ইচ্ছাকৃত জামা ছিঁড়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার ছেলেকে ফাঁসাচ্ছে এবং সামাজিক ভাবে আমাদের হেয় করছে, বড় অংকের অর্থ আত্তসাতের উদ্দেশে।কিছু সাংবাদিক ঘোলা পানিতে মাছ ধরার উদ্দেশে বিষয়টা আরো বড় করছে। আমি এর সুষ্ঠ তদন্ত এবং সঠিক বিচারের জোরালো সচেতন মহলের