বেনাপোল ধান্যখোলার ভূমিদস্যু আশা বাহিণী কর্তৃক সাংবাদিক লাঞ্চিতক্যামেরা ছিনতাই
মোঃ নজরুল ইসলাম যশোর জেলা প্রতিনিধি
শার্শা উপজেলার ৩নং বাহাদুরপুর ধান্যখোলা গ্রামের মেন্দের টেক বাওর সংলগ্ন কৃষি জমি থেকে মাটি উত্তোলন করে বোয়ালিয়া বাজারে অবস্থিত অর্নব ব্রিক্সে বিক্রি করছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনা স্থানে সাংবাদিকরা মাটি উত্তোলনের ছবি ও ভিডিও করলে তাদের নিকট থেকে মোবাইল ও ক্যামেরা কেড়ে নেন ভূমি দস্যু ও ধান্যখোলা এলাকার ত্রাস আশা ও তার বাহিনী।
বৃহস্পতিবার (০৮ই এপ্রিল)সন্ধ্যা সময় শার্শা উপজেলার ৩ নং বাহাদুরপুর বাওর সংলগ্ন মেন্দের টেকের পাশে এ ঘটনা ঘটে। দৈনিক সকালের সময় শার্শা উপজেলা প্রতিনিধি সুমন হোসেইন জানান, সন্ধ্যা সময় সাড়ে৮ টার দিকে সংবাদ সংগ্রহের জন্য বাহাদুরপুর বাওর সংলগ্ন মেন্দের টেকের পাশ থেকে কৃষি জমি থেকে মাটি উত্তোলন করছে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমি এবং আমার সহকর্মী ৩ জন সাংবাদিক সহ সেখানে গিয়ে মাটি উত্তোলনের ছবি তুলি! এবং মাটিবাহী ট্রাক্টর চালকের নিকট জিজ্ঞেসা করি কে বা কারা মাটি উত্তোলন করছেন তখন দুর হতে খালি গায়ে এক ব্যাক্তি সহ ৩ জন আমাদের কাছে এসে বলে "ছবি তুললি কেন তোর কে ছবি তোলার অনুমতি দিছে" বলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে এবং মোবাইল ক্যামেরা আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয় সে বলে আমার এলাকায় তোদের ঢোকার পারমিশন কে দিছে। তোদের মত সাংবাদিকদের মাটিতে পুতে রাখবো তাহাতে কোন খবর হবে না এসব বলে আমাদের সাথে থাকা ক্যামেরা ও মোবাইল ছিনিয়ে নেন আশা ও তার সন্ত্রাশী বাহিনীর বাবলু,সুমন, সহ অরোও ৮/১২জন। তারপর তারা আমাদেরকে শারিরিক ভাবে নির্যাতনও করে এবং ধারণকৃত ভিডিও মুছে ফেলার জন্য সাথে থাকা ক্যামেরা ও স্টান্ড অস্ত্রের মুখে ছিনতাই করে নিয়ে যান এবং তার বডিগার্ড দিয়ে আমাদেরকে তাদের এলাকা থেকে বাহির করে দেওয়া হয় আরো বলে বেনাপোল থানায় তোদের কোন বাবা আছে তাদেরকে বল গিয়ে আমরা সাংবাদিক মহল ভূমিদস্যুর কাছ থেকে কৃষকের মুক্তির দাবি করছি।
মোবাইল ০১৭১২৯৪৭৮৭১