জাকির হোসেন সুমন:
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের গোয়াইনঘাটের বিভিন্ন এলাকায় ডেঙ্গু আশঙ্কাজনক রূপ ধারণ করছে। ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। এখনই যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ না করা হলে ডেঙ্গু মহামারি সমস্যায় রূপ নিতে পারে। তবে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এডিস মশার আবাস্থল ধ্বংস করতে পারলেই ডেঙ্গু নির্মূল করা সম্ভব হবে।
এ জন্য সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হবে। আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে কেবলমাত্র আমরা সচেতন হলেই ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভব জানিয়ে তিনি আরও বলেন এই এলাকা গুলোর ডেঙ্গু রোগের বিস্তার থেকে পরিত্রাণ পেতে একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা জরুরি।
ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর ও গুচ্ছগ্রাম এলাকা পরিদর্শন শেষে স্থানীয়দের সাথে আলাপকালে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তাহমিলুর রহমান উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এ সময় পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, লেংগুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান,পশ্চিম জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুন পারভেজ,মধ্য জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন শিকদার, গোয়াইনঘাট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রাব্বানী সুমন,পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, ইউপি সদস্য জালাল উদ্দিন, ইব্রাহিম খাঁন, দৌলত খাঁনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।