আরিফুর রহমান,মাদারীপুর:মাদারীপুরের প্রায় প্রতিটি হাট বাজারে নকল ব্যান্ডরোল ও ব্যান্ডরোল বিহীন বিড়িতে সয়লাব হয়ে গেছে। কর্তৃপক্ষের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু অসাধু বিড়ি কোম্পানি এসব অবৈধ ব্যবসা করে লুটে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আর এ দিকে সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।
জানা যায়, মাদারীপুুর সদর উপজেলার কেন্দুযা ইউনিয়নের কলাগাছিয়া,বাহাদুরপুর,কমলাপুর ঝাউদী ইউনিয়নের বাংলা বাজার রাজৈর উপজেলার কদমবাড়ী,সাতপাড়,মহিসমারী,পুকুরিয়া,আড়–য়াকান্দি,হিজলবাড়ি.গোলাবাড়ি, কবিরাজপুর বাজারসহ জেলার ৪টি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে নকল পূন:ব্যবহার ও ছাপানো ব্যান্ডরোল ও ব্যান্ডরোলবিহীন বিড়ি। এসব বাজার গুলোতে বাধন বিড়ি, জনি বিড়ি,ময়না বিড়ি,মিজান বিড়ি,কৃসান বিড়ি,শ্রমিক বিড়ি,জনতা বিড়ি,কারিকর বিড়িসহ বিভিন্ন নামের বিড়ি বিক্রি হচ্ছে।
যেখানে সরকার স্বাস্থ্যখাতে ঝুকি এড়াতে ও তামাকজাত দ্রব্রকে নিরুৎসাহিত করতে বছরে এ খাতের বাড়তি করারোপ করে যাচ্ছে। সেখানে অসাধু ব্যবসায়ীরা সেলস ম্যান দিয়ে বিভিন্ন অখ্যাত কোম্পানির এসব বিড়ি নীতিমালার তোয়াক্কা না করে তাদের বিড়ি বাজারজাত করে আসছে বলে অভিযোগ সচেতন মহলের। আর এসব নকল ও অনুমোদনহীন কোম্পানির বিড়ি খেলে স্বাস্থ্যের চরম ঝুঁকি আছে বলে জানিয়েছেন জেলা বিড়ি ভোক্তা কমিটির নেতৃবৃন্দ। এসমস্ত অখ্যাত কোম্পানির বিড়ি যেমন রয়েছে চরম স্বাস্থ ঝুঁকি তেমনি সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। ভোক্তা অধিকার সংগঠন গুলো এদের বিরুদ্ধে কঠোর ভাবে আইন প্রয়োগের দাবি করেছেন।মাদারীপুরের প্রায় প্রতিটি হাট বাজারে নকল ব্যান্ডরোল ও ব্যান্ডরোল বিহীন বিড়িতে সয়লাব হয়ে গেছে। কর্তৃপক্ষের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু অসাধু বিড়ি কোম্পানি এসব অবৈধ ব্যবসা করে লুটে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আর এ দিকে সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।
আরিফুর রহমান,মাদারীপুর:
০১৯৩৬৩১৬২০৫
০৭-০-১১-২০২০