রুবেল মিয়া
রাজারহাট (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের গতিয়াসাম গ্রামের কয়েকটি পারায় তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙনের সন্নিকটে গতিয়াসাম কমিউনিটি ক্লিনিক ও হুমকির মুখে রয়েছে নামাভরট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের খবর দৈনিক আমার সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশের পরে রাজারহাটের ইউএনও নূরে তাসনিম ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শণ করেন এবং পানি উন্নয়নবোর্ড তাহার প্রেরিত চিঠির প্রেক্ষিতে তিস্তার ভাঙনরোধে বেড়িবাঁধে ব্যবহারের জন্য পাচঁশত জিওব্যাগ বরাদ্দ দেয় পানি উন্নয়নবোর্ড।
সোমবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকালে পানিউন্নয়নবোর্ড হতে প্রেরিত পাচঁশত জিওব্যাগ ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক রবীন্দ্রনাথ কর্মকার ও গতিয়াসাম এলাকার স্বেচ্ছাসেবীদের কাছে হস্তান্তর করেন রাজারহাটের ইউএনও নূরে তাসনিম।
এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন- রাজারহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দ্দী বাপ্পি, ভাইস চেয়ারম্যান আশিকুল ইসলাম সাবু, এসিল্যান্ড আকলিমা বেগম, শাহিন আলম, মোশারফ হোসেন প্রমূখ।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫ ঘটিকায় উপজেলার ঘড়িয়াল ডাঙ্গা ইউপির গতিয়াসাম গ্রামের নামাভরট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কমিউনিটি ক্লিনিকের সন্নিকটে তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শণকালে স্বেচ্ছাশ্রমে বাশঁদিয়ে চারটি বেড়িবাঁধ (বান্ডাল) নির্মাণ করায় এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, চাহিদার তুলনায় সরকারি সহায়তা ছিলো অপ্রতুল, আমি নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের তালিকা তৈরি ডিসি স্যারের মাধ্যামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, তিস্তা নদীর তীব্র ভাঙনরোধে কাজ করার জন্য আমি পানি উন্নয়নবোর্ডকে চিঠি দিয়েছি এবং আমাদের বিভাগীয় মিটিংয়ে তিস্তার ভাঙন নিয়ে আলোচনা করেছি কিন্ত তিস্তা নিয়ে সরকারে মহাপরিকল্পনা চলছে।
Leave a Reply