1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
রাণীশংকৈলে ধান রোপণ যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা কার্যক্রমের উদ্বোধন - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১১ অপরাহ্ন
ad

রাণীশংকৈলে ধান রোপণ যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা কার্যক্রমের উদ্বোধন

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৬৬৭ Time View

রাণীশংকৈলে ধান রোপণ যন্ত্রের মাধ্যমে ধানের চারা কার্যক্রমের উদ্বোধন

মাহাবুব আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি ।।

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় করনাইট দীঘিয়া গ্রাম ব্লকে ২৫ জানুয়ারি সোমবার সকালে ১৪ জন কৃষকের মাঝে (৫০ একর ) মোট ১৫০ বিঘা জমিতে রাইস ট্রান্স প্লান্টার মেশিনে ধানের চারা রোপণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির স্টিভ’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আফতাব হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক ও আব্দুর রহিম। চারা রোপণ কার্যক্রম অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন, রাণীশংকৈল কৃষি অফিসার সঞ্জয় দেবনাথ। আরো উপস্থিত ছিলেন কয়েক শতাধিক কৃষক-কৃষাণী ও সাংবাদিকরা।

প্রান্তিক কৃষকদের লাভবান করে তুলতে এবং সরকারের এই মহতী উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বিভিন্ন কৃষি প্রদর্শনের মাধ্যমে । তারই অংশ হিসেবে ২০২০-২০২১ রবি মৌসুমের প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় সমতল (Synchronization ) চাষাবাদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে হাইব্রিড বোরো ধানের চারা রাইস ট্রান্সপ্লান্টার যন্ত্রের দ্বারা চারা রোপন কার্যক্রমের মাধ্যমে উপজেলার প্রান্তিক কৃষকদের লাভবান করে তুলতে এ প্রদর্শনীর কার্যক্রম বলে জানা গেছে।

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ প্রদর্শনীতে প্রণোদনা হিসেবে ১২ লক্ষ ২১ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে যা ধান রোপণ থেকে ধান কাটা পর্যন্ত ।

এ সময় বক্তারা বলেন, শস্য নিবিড়তা বৃদ্ধি, সময় মত কৃষি কাজ সম্পাদন, পণ্যের উৎপাদন খরচ কমানোর অপচয় রোধ, শ্রমিকদের কায়িকশ্রম লাঘব, শ্রমিকের অভাব পুরণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি সর্বোপরি কৃষিতে আধুনিক ও আকর্ষণীয় পেশায় পরিণত করার জন্য কৃষিতে লাগসই যান্ত্রিকায়ন ব্যবস্থাপনা সৃষ্টি করায় এ প্রদর্শনীর মূল উদ্দেশ্য।

কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ জানান, ইতোমধ্যে এ প্রদর্শনীতে মোট বরাদ্দের একর প্রতি কৃষকের জমিতে ১০০ কেজি ইউরিয়া ৪৫ কেজি ডেপ ৫০ কেজি পটাশ ৪৫ কেজি জিপসাম ও ৪ কেজি দস্তা সার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আশা করছি এ প্রদর্শনীর মাধ্যমে প্রান্তিক কৃষকরা লাভবান হবেন।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি