1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
শ্বনির্ভর ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নই বাংলাদেশ মানবাধিকার আন্দোলনের অঙ্গীকার। - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৯ অপরাহ্ন
ad

শ্বনির্ভর ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নই বাংলাদেশ মানবাধিকার আন্দোলনের অঙ্গীকার।

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৫৬৬ Time View

শ্বনির্ভর ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নই বাংলাদেশ মানবাধিকার আন্দোলনের অঙ্গীকার।
“”””””””””””””””””””””””””””””””””””””””

হেলাল চৌধুরী
দেশের সমস্ত সেক্টরে কর্মরত বেশীরভাগ কর্মকতা-কর্মচারী ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজ । এই ঘুষখোরের সন্তানগুলো। যা দেশের জন্য ভবিষ্যৎ হুমকির কারণ । এভাবে চলতে থাকলে
একটা সময় দেশের মানচিত্রে দুর্নীতি
ও ঘুষখোরে ভরে যাবে এবং
টানাটানি করবে ঐ সমস্ত ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজ যারা গরিবের হক মেরে ঐ টাকা দিয়ে বউ ছেলে মেয়েদের খাবার জোগাবে৷ এই অসৎ লোক দিয়ে কখনো দেশ এগোতে পারবে না । একটা কথা বলি যেমন একজন সরকারী চাকরীজীবির বেতন কতো? ঐ বেতন দিয়ে তার সংসার চলার কথা । কিন্তু দেখা গেলো ঐ অফিসার দুর্নীতির সাথে যুক্ত হয়ে তার বউয়ের গয়না-গাটি,
নতুন নতুন আকর্ষনীয় বাড়ি-গাড়ি ছেলে মেয়েদের জন্য বিদেশ লেখা পড়া সব কিছুতেই লাক্সারি জীবনযাপন । আমি আবারও বলি আশি মণ দুধের মধ্যে এক ফোঁটা চোনা যথেষ্ট পুরো আয়োজন নষ্ট করতে ।মাসকে মাস বছরকে বছর মামলা চালিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে ভুক্তভোগীরা টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মানবতা। আমি সত্যি বলছি কোথাও টাকা ছাড়া কোন ফাইল নড়ে না । সরকার বেতন স্কেল- ভাতাসহ সমস্ত সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করার পরেও ৯০% সরকারি কর্মকতা-কর্মচারীদের কোন পরিবর্তন হয়নি । বেতন দশগুণ দিলেও হবে না কারণ এই সমস্ত কর্মচারী-কমকর্তা বাবা মা মনে হয় ঠিক ছিলো না। জারজ সন্তানদের বংশধরের সন্তান বর্তমানে এই সব দুর্নীতির সাথে লিপ্ত। কথায় আছে, কাজেই কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না । ঘুষখোর দুর্নীতি বাজদেরকে সরকার বিশ্বাস করে দায়িত্ব দিয়েছেন বেশির ভাগ জারজ সন্তানরা ঘুষখায় এবং সাধারণ মানুষের রক্ত চুষে, বাংলাদেশের রক্ত চুষে-চেটে খেয়ে দেশটি ধংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে । এই সমস্ত আরালে লুকিয়ে থাকা জারজ সন্তানদের একটা একটা প্রকাশে জনগনের সামনে এনে এদের মুখোশ উন্মোচন করা উচিত বলে আমি মনে করি । একটা বাঘকে পোষ মানানো যায় , একটা মানুষ কে আয়ত্তে করা অনেক কঠিন। আইন কানুন যত কঠিন হবে মানুষ তত সভ্য হবে, এর কোন বিকল্প নেই । কঠিন আইন থাকলেও হবে না যথাযথ আইন প্রয়োগ করতে হবে । সোজা কথা, সোজা আঙুলে ঘি উঠে না । ইউরুপ দেশের একজন পুলিশের ভূমিকা পুলিশ যে ভাবে দায়িত্ব পালন করে , বাংলাদেশের থানা ওসি জেলা পর্যায়ে বিচারক তা করে কি না সন্দেহ আছে । লন্ডন আমেরিকা সহ অনেক দেশের পুলিশ দেশ পরিচালনা করেন । তাদের দায়িত্ব পালনের জন্য তার বাবাকেও ছাড় দেয় না । এতটাই দেশ প্রেমিক নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন । আইনের প্রতি এতো বিশ্বাস নিঃসন্দেহে যা অতুলনীয় এবং তদন্ত কর্মকর্তা, গোয়েন্দা সংস্থার প্রতি ভীষন শ্রদ্ধাশীল । জাপানে একটা শ্রমিক যখন কাজ করে তখন তিনি মনে করে এটা আমার কোম্পানি সবশক্তি দিয়ে কাজ করে কোন প্রকার চুরি চামারি নেই । বাংলাদেশ শিক্ষা ,স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়ার মান আরো বাড়াতে হবে । আমার দৃষ্টিতে প্রাইমারি ও হাইস্কুল এই দুইটি ধাপ এখানেই কঠিন দৃষ্টি আকর্ষণসহ সমস্ত কিছু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে । এই প্রাইমারি ও হাইস্কুল প্রতি সরকারের শুভদৃষ্টি থাকলেই সম্ভব সোনার বাংলা সোনার মানুষ দেশপ্রেমিক, দেশ পাবে ঘুষ মুক্ত সুদ মুক্ত হারাম মুক্ত ধর্ষণ মুক্ত বাংলাদেশ । তার সাথে সাধারণ জনগণ পাবে সুফল ন্যায় বিচার বাক-স্বাধীনতা সবখানেই আন্তর্জাতিক সুযোগ সুবিধা ।লেখতে গেলে লেখার শেষ কোনদিনও শেষ হবে না ।যা কিছু ভাবছি দেশের জন্য যাতে করে সুফল বয়ে আনে ।আমরা ভাতে মাছে বাঙালী আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, আমি কোথায় থেকে উঠে এসেছি । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন ডাক্তারকে বানিয়েছে একজন কৃষক, বিচারককে বানিয়েছে একজন কৃষক, কাজেই সব কিছুতেই সম্মান দিয়ে কথা বলুন । ডাক্তার হয়েছেন বলেই পেটের মধ্যে চাকু-ছুরি রেখে টাকা আদায় জন্য আপনাকে ডাক্তার বানানো হয় নাই । আর বিচারপতির বিচারক সাহেব ঘুষখেয়ে মামলা খারিজ করার জন্য আপনাকে উচ্চ চেয়ারে বসানো হয় নাই। দয়া করে দেশের সাথে বেইমানি করিয়েন না, এর ফল ভালো হবে না ।মনে রাখবেন, পাপ বাপকে ছাড়ে না।
রাজনীতিতে বর্তমানে আওয়ামী লীগের এতো এতো নেতার আবিষ্কার করেছেন যার প্রকৃত আওয়ামীলীগ থেকে পদধারী আওয়ামীলীগের সংখ্যা বেশি । এগুলো না করে নিজের জায়গা থেকে দলের জন্য কাজ করে যাও ।যে কোন কিছু পাইতে হইলে শ্রম দিতে হবে । নতুন প্রজন্মদের সুযোগ সুবিধা দিতে হবে । বাংলাদেশে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় এম.পি হয়েছে তো কিয়ামতের আগ পর্যন্ত এম.পি ইজাহার নিয়ে বসে আছেন। নতুনদের আর কোন ক্ষমতা নেই ঐ এমপি আসন কারণ এমপি সাহেব এমন টাকা পয়সা গহনা হিরা মানিক নিজস্ব ব্যাংক এমপি সাহেবের দেমাক হুংকার বাঘেরমতন ভাব তারে আর ঠেকায় কে । এগুলো বন্ধ করতে হবে । নতুন প্রজন্মদের সুযোগ দিতে হবে যদি না দেওয়া হয় আস্তে আস্তে শক্তি হারিয়ে ফেলবে। দলকে গতিবেগ করিতে নতুন প্রজন্মদের কোন বিকল্প নেই । অনেকেই হয়তো বলতে পারেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক দিন ধরে আছেন এটা ভাবলে ভুল করবেন কারণ তিনি শেখের বেটি এটা বঙ্গবন্ধুর রক্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার । তার হাত দেশ নিরাপদ ।কাজেই বর্তমানে আওয়ামী লীগের যে সমস্ত মেম্বার, চেয়ারম্যান উপজেলা চেয়ারম্যান পৌরসভা মেয়র জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমপি এদের কে একবার অথবা দুইবার এর বেশি সময় থাকলেই এরা জনকল্যান মুলক কাজ তো করেই না বিপরিতে অসৎ উপায়ে টাকার পাহাড় তৈরি করে জনগণের নিঃস্ব করে ফেলে ।যেমন একটা পুলিশ যদি একটা থানায় তিন বছর থাকে সে নিষ্ঠার সহিৎ তার দায়িত্ব পালন করেন পরবর্তী যদি আরো কিছু দিন থাকে তাহলে এলাকার জুয়ারু, ইয়াবাখোর, রাজনৈতিক পরিচয়ের মধ্যে দিয়ে খারাপের দিকে ঝুঁকে পড়ে। তাই পুলিশের চাকরি বেশি দিন একজায়গা করতে পারে না । ঠিক তেমনি রাজনীতি জায়গা যদি একবার অথবা দুইবার তাহলে দল যেমন উপকৃত হবে ঠিক দেশের সাধারণ জনগণ প্রানখুলে মনভরে আন

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি