সবুজবাগে অবাঁধে পাহাড় কেটে প্রশাসনের চোখে বৃদ্ধাঙ্গুলী।
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি : খাগড়াছড়ি জেলা সদরে সবুজবাগ এলাকার সংলগ্নে পাহাড়টি অবস্থিত।অত্র সবুজবাগ এলাকার জনৈক আবুল কাশেম, পিতা-মৃত আব্দুর রহমানের নামে রেকর্ডীয় হোল্ডিং ৩১৮/২৮০ দাগ নং ১০০৫(আং)মূলে ১.০০ একর ২য় শ্রেণীর ভূমি রেকর্ড ভুক্ত থাকার বিষয়টি জমাবন্দী প্রতীয়মান হয়। যাহা বর্তমান চৌহদ্দীর আরো উত্তর দিক মর্মে স্থানীয় মুরুব্বীগনের অভিমত।সচতুর আবুল কাশেম তপশীলোক্ত জায়গার চৌহাদ্দি পরিবর্তনের মানসে তার মূল রেকর্ডীয় দাগ ভূল দাবি করিয়া মাননীয় বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ আদালতে দাগ সংশোধনের মামলা করতঃ১০১৬,১০২০ও২০২১(আং)দাগে সংশোধন করে ৩য় শ্রেণীর পাহাড় দখল করিয়া দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ের বিশালাকার অংশ লোক চক্ষুর সম্মুখে কাটিয়া যাইতেছে। ফলে যেমন পরিবেশ বিনষ্ট হইতেছে তেমনি পার্শ্ববর্তী কৃষি জমি সমূহ কাটা পাহাড়ের ধোয়া মাটির তলানী জমির ক্ষেত-খামার নষ্ট করিতেছে। এ প্রক্রিয়ায় জনৈক আবুল কাশেম তপশীলোক্ত জায়গায় প্রায়, ৩০০(তিনশত)ফুট পাহাড় কর্তন করিয়া প্রশাসনের চোখে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শনে পাহাড় কাটা অব্যাহত রাখিয়াছেন। যাহা তপশীলোক্ত জায়গা সরেজমিন পরিদর্শনে স্পষ্টতঃ পরিলক্ষিত হইলে অএ বিষয়ে চৌহদ্দী সংলগ্ন জনগণ স্থানীয় জেলা প্রশাসন ও বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যালয়ে পৃথক পৃথক আবেদন করিয়াছেন বলিয়া জানা যায়। তাই স্থানীয় জেলা প্রশাশক পরিবেশ বান্ধব সংগঠনগুলোর সজাগ দৃষ্টি ও কার্যাবলী পদক্ষেপে ভূমি দস্যুদের নিকট হইতে পরিবেশ রক্ষা অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনগণ।