1. dainikbijoyerbani@gmail.com : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. hasan@dainikbijoyerbani.com : Hasan :
  3. zakirhosan68@gmail.com : dev : dev
সাংবাদিকে'র বাসায় গিয়ে হুমকি দেওয়া পরাগ-নাজমুলকে রুখবে কে (?) - dainikbijoyerbani.com
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫, ০৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
ad

সাংবাদিকে’র বাসায় গিয়ে হুমকি দেওয়া পরাগ-নাজমুলকে রুখবে কে (?)

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫
  • ৯ Time View

পর্ব-১

আসাদুজ্জামান শেখ ::

বরিশাল পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সদর উপজেলা মাঠ সহকারী মনিরুজ্জামান পরাগ ও নাজমুলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে দাখিল করেছেন ভুক্তভোগী একজন সাংবাদিক ও এক্টিভিস্ট। তিনি অভিযোগ করেন, অভিযুক্তরা ঢাকার প্রধান কার্যালয় সাবেক সিবিএ নেতা ও ভোলার ছাত্রলীগের নেতা রোবেল এর নির্দেশে জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ বন্ধ করতে নাজমুল ও পরাগকে ভুক্তভোগীর বাসায় হামলা করতে পাঠায়।

সেই নির্দেশ পেয়ে পরাগ গত বছর ১০ মে শুক্রবার বরিশালের বাসায় যায়। পরাগ নিজেকে প্রথম ডিবি পুলিশের সদস্য পরিচয় দেন ও বাসায় জোরপূর্বক ঢুকে সাংবাদিক নিয়াজকে ব্যপক জিজ্ঞাসাবাদ করেন।এসময় ভুক্তভোগীর সাথে বাকবিতন্ডার সময় স্থানীয় লোকজন ও আত্মীয় স্বজন জড়ো হলে পরাগ নিজেকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের মাঠ সহকারী দাবী করেন। সেটিও প্রমাণে ব্যর্থ হলে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের জেলা কর্মকর্তা হামিদাকে ফোন দেন ভুক্তভোগী। তখন হামিদা বেগমও বিস্মিত হন পরাগের এ ধরণের কর্মকান্ডে।(সকল প্রমাণাদি সংরক্ষিত রয়েছে প্রতিবেদকের হাতে)।

মুঠোফোনে এসব ব্যাপারে পরাগের কাছে জানতে চাইলে তিনি সংবাদ কর্মীকে বলেন আপনার যা ইচ্ছা নিউজ করে করতে পারেন,প্রয়োজনে লাগাতার নিউজ করেন বলে ফোন কেটে দেন এবং বলেন নিউজে আমার কিছু আসবে যাবে না। নাজমুলকে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি সামনাসামনি আপনার সাথে কথা বলব নিউজ না করার জন্য অনুরোধ জানান। এই পরাগ নাজমুল ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলের দোশর ছিলেন বলে জানা যায়। এমনকি তখনকার আমলে অনেক সিনিয়র অফিসারদের সাথেও তারা দুর্ব্যবহার করেছেন।

এ বিষয় সরেজমিনে জানতে গেলে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সদর উপজেলা কর্মকর্তা তারেকুল তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন এবং নাজমুল-পরাগকে বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা করেন।তিনি (তারেকুল) সাংবাদিকদের এসব বিষয় নিয়ে ঘাটতে, নিউজ করতে মানা করেন এবং অভিযুক্তদেন বক্তব্য সংগ্রহে জোরপূর্বক বাধা দেন,আরো বলেন আপনারা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে খোঁজখবর নেন। আমার টেবিলে আসছেন কেন ?

জেলা কর্মকর্তা হামিদা বেগম বলেন ‘ এ ধরণের কথা আগেও শুনেছি।কোন সরকারি লোক কোন কারন ছাড়া কারও বাসায় কেন যাবেন? এসব কর্মকাণ্ড তো তারা করতে পারেন না এটা অন্যায়। পরাগের বডির ল্যাঙ্গুয়েজ কথাবার্তা একটু উল্টাপাল্টা বলে স্বীকার করেন।বলেন তারা দুজন ই সিপিআই নেতার লোক। তিনি আরো বলেন আপনারা লিখিত অভিযোগ দেন আমরা হেড অফিস কে অবহিত করে অফিসের নিয়ম অনুসারে ব্যবস্থা নিব।

উল্লেখ্য, এ ঘটনায় লিখিতভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দাখিল করেছেন ভুক্তভোগী এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি