সিলেট আদালতের সামনে সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা ১২ জনকে আাসামী করে মামলা।
সিলেট প্রতিনিধি:
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা নতুন এস ক্লাবের উদ্যোক্তা ও জাতীয় পত্রিকা দৈনিক তরুণ কন্ঠের সিলেট জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো.জাকির হোসেন সুমনের উপর হামলা ও অপহরণ ছিনতাইয়ের ঘটনায় সিলেট এসএমপি কোতোয়ালি মডেল থানায় ১২ জনকে আাসামী করে দায়ের করা মামলার প্রধান আসামীসহ সবাই ডাকা দিয়েছে।
গত (৭ মার্চ) সাংবাদিক জাকির হোসেন সংবাদ সংগ্রহের কাজে সকাল ১১ ঘঠিকা হইতে দুরপ তিনটা পর্যন্ত ৩.৩০ মিনিটে এর সময় কোর্ট থেকে বের হয়ে (৭ মার্চ) এর অনুষ্ঠানে কোতোয়ালি থানার উদ্দেশ্যে বের হন হঠাৎ করে
কোর্টের ভিতরে থাকা একদল শীর্ষ সন্ত্রাসী গেটের সামনে মেইন রোডে এসে অপহরণ ও ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে হামলা করে জাকির হোসেন এর সাথে থাকা ৫০,হাজার টাকা ও মোটরসাইকেল এর চাবি নিয়ে ও সাংবাদিকে টানাটানি করে কোনরকম দস্তাদস্তি করে সাংবাদিক প্রাণে বাঁচার জন্য চুটিয়ে যায় কোর্টে ডিওটি থাকা পুলিশের কাছে পুলিশের সহযোগীতায় সাংবাদিক প্রাণে বেচেঁ যায়।
পুলিশ আসতেই দুর্বত্তরা দৌড়িয়ে পালিয়ে যায় এই বিষয়ে সাংবাদিক জাকির হোসেন সুমন সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানায় ১২ জনকে আাসামী করে
মামলা দায়ের করে।
গত ৭ মার্চ (রবিবার) সাংবাদিক জাকির হোসেন সুমন তার উপর হামলা ও ছিনতাই এর ঘটনায় কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার নিয়ন্ত্রণ নং-২৪৩/ মামলা নং (২৪)১৮১/ মামলায় ১২ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৩/৪ জনকে আসামী করা হয়েছে।
আসামীরা হলেন- দক্ষিণ সুরমা উপজেলার ১নং আলী আরসাব উরফে শেখ আরসাব সোহেল (৪০) গ্রাম গুড়িগাঁও মোহাম্মদপুর পিতা শেখ আজম আলী/ ২ সুহবান( ৪৮) স্থায়ী গ্রাম টুকের বাজার উপজেলা থানা জালালাবাদ সিলেট বর্তমান গ্রাম আম্বরখানা।
৩/ফয়জুল ইসলাম উরফে লন্ডনী ফয়জুল উপজেলা বিশ্বনাথ, বর্তমান জাফলং মামার বাজারে জামাই সুমন ভিলা মেলার মাঠ , ৪/ সুমন মিয়া উরফে মোল্লা সুমন (৪০) পিতা -পাখি মিয়া- গ্রাম নায়াবস্তি জাফলং চা বাগান। ৫/ ছাত্রদল নেতা সন্ত্রাসী সোহেল আহমদ,
পিতা- মকর উদ্দিন, জাফলং কান্দিবস্তি।
৬/আজগর আলী,পিতা মৃত মুকবুল মিয়া- জাফলং নায়াবস্তি, ৭/ ফিরোজ উরফে ক্যাশিয়ার ফিরোজ(৩৭) পিতা-মো:মোস্তাফা, জাফলং কান্দিবস্তি। নাজিম উদ্দিন (৩৩) পিতা- মান্না মিয়া জাফলং গুচ্ছগ্রাম ( ১২ জনকে)
মাজেদ আলী, পিতা আনতাজ আলী জাফলং কালিনগর, এজাহারভুক্ত এবং ৩/৪ অজ্ঞাত নামা করে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলার আসামি করা হয়।
মামলার এজহার সূত্রে জানা গেছে, গত ০৭ মার্চ দুপুর সাড়ে ৩.৩০ টায় আসামীরা সাংবাদিক জাকির হোসেন কে জোরপূর্বক ভাবে সিলেট কোর্টের সামনে থেকে তুলে নেওয়ার জন্য দেশিয় অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জ্বিত হয়ে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে তার ওপরে সাংবাদিক কৌশল অবলম্বন করে নিজেকে বাঁচাতে কোর্ট পুলিশের সহযোগীতা নেয়।
ঘঠনার কিছুক্ষণ পরে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করে আসলে অফিসার ইনচার্জ ওসি আবু ফরহাদ বিষয়টি তদন্ত করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয় থানার এএসআই মোস্তাফিজ কে কোর্ট পুলিশ ও জেলা ডিবি-পুলিশের সহযোগীতায় ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাহসী কলম সৈনিক সাংবাদিক জাকির হোসেন সুমন বলেন ঘঠনাকারী আাসামীগণের বিরুদ্ধে আমি গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলং পিয়াইন নদীতে বেপরোয়া চাঁদাবাজি ও সীমান্ত চোরাকারবারিদের নেতৃত্ব দেওয়া সীমন্তের রাজাদের বিরুদ্ধে একাধিক নিউজ করে আসছি এসবের ধারাবাহিক হিসেবে সাংবাদিক জাকির হোসেন সুমনকে ছিনতাই ও অপহরণ করার উদ্দেশ্যে হামলা করে।
এ বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেন সিলেট কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আবু ফরহাদ জানান কোতোয়ালি মডেল থানা কে আমি চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী -অপহরণ - ইভটিজিং - মাদক - ছিনতাই - দুর্নীতি মুক্ত কোতোয়ালি থানা উপহার দিব সবার সহযোগীতা হস্তক্ষেপ কামনা করেন।