আল আমিন আহমেদ নাঈম, সিলেট।
ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব হিমোফিলিয়া হিউম্যানিটেরিয়ান এইড থেকে প্রাপ্ত ফ্যাক্টর এইট এবং ফ্যাক্টর নাইন ইনজেকশন, হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশের ঢাকা অফিস থেকে প্রেরিত হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ সিলেট চ্যাপ্টারের মাধ্যমে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাইরেক্টর ব্রিগেডিয়ার ব্রায়ান বঙ্কিম হালদার বরাবর ২৭ নভেম্বর শনিবার সকালে দুইশত ত্রিশ ভায়াল ইনজেকশন হস্তান্তর করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের রেজিষ্টার ও রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নাজমুল ইসলাম, মেডিসিন ষ্টোরকিপার অরবিন্দ এবং হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ সিলেট চ্যাপ্টার এর আহবায়ক মুহিত মিয়া, যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আলমগীর আলম।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ সিলেট চ্যাপ্টারের সদস্য মোহাম্মদ ইসমাইল আলী, আহমেদ আল আরিফ সিফাত, মোহাম্মদ জুনাইদ মিয়া।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাইরেক্টর ব্রিগেডিয়ার ব্রায়ান বঙ্কিম হালদারের সাথে সংক্ষিপ্ত আলাপচারিতায় মোহাম্মদ আলমগীর আলম ও ডাক্তার নাজমুল ইসলাম, হিমোফিলিয়া রোগীদের কিছু চিকিৎসা ব্যাবস্থার অসুবিধার কথা তুলে ধরেন। পরিচালক আশ্বাস প্রদান করেন এবং ডাক্তার নাজমুল ইসলামকে বলেন ভবিষ্যতে একটি ছোট আকারের হেমাটলজী বিভাগ গড়ে তুলতে প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য। প্রায় ছয়শত ভায়াল ফ্যাক্টর এইট এবং ফ্যাক্টর নাইন ইনজেকশন ক্রয়ের চাহিদা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে স্টোরকিপার অরবিন্দ পরিচালককে অবহিত করেন। পরিচালক বলেন, এখন থেকে নিয়মিত ফ্রেশ ফ্রোজন প্লাজমা ওসমানী মেডিকেলে সরবরাহ করা হচ্ছে। পরিশেষে হস্তান্তরিত ইনজেকশনের একটি স্থির চিত্র ধারন করে সকলের মঙ্গল কামনা করা হয়। এরকম মহৎ কাজের জন্য ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন অব হিমোফিলিয়া, হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ এবং হিমোফিলিয়া সোসাইটি অব বাংলাদেশ সিলেট এর সকল কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানানো হয়।