৭৩তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বান্দরবানে আনন্দ মিছিল
আকাশ মার্মা মংসিং বান্দরবানঃ
বান্দরবানে গৌরব ঐতিহ্য সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বান্দরবানে আনন্দ সমাবেশ পালিত হয়েছে।
আজ ৪ জানুয়ারী ১১ ঘটিকায় সময় বান্দরবান শহর প্রদক্ষিন করে আনন্দ মিছিলে বঙ্গবন্ধু মঞ্চে সামনে এসে শেষ হয়।পরে জাতীয় সংঙ্গীত, বেলুন উড়িয়ে ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে এই আন্দন দিবস পালিত হয়।
সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি উপস্তিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও মাননীয় চেয়ারম্যান জনাব,ক্যশৈহ্লা।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্তিত ছিলেন, বান্দরবান জেলা আওওয়ামীলীগ সহ- সভাপতি ও আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য কাজল কান্তি দাশ, বান্দরবান জেলা আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী, বান্দরবান জেলা আওওয়ামীলীগ যুগ্ন সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষিপদ দাশ,বান্দরবান পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি অমল কান্তি দাশ, পৌর আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক অজিত কান্তি দাশ, পৌর আওয়ামী লীগ সেক্রেটারী শামসুল হক, জেলা পরিষদের সদস্য ক্যসাপ্রু, জেলা পরিষদের সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, বান্দরবান উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর, বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ মোহাম্মদ কাউছার সভাপতিত্বে ও ছাত্রলীগে সাধারন সম্পাদক জনি সুশীল সঞ্চালনায় বান্দরবান জেলা শাখা সকল আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ নেতা সকল ছাত্রলীগ কর্মী বৃন্দ সহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সংগ্রাম, সাফল্য ও ঐতিহ্যের ৭৩ বছর পূর্ণ করেছে। ঐতিহাসিক শ্রেষ্ঠত্ব এখনও পর্যন্ত ছাত্রলীগের হাতেই আছে। দেশভাগের পর ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে সংগঠনটির যাত্রা শুরু হয়।
প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিল ‘পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ’। পাকিস্তান আমলেই ‘মুসলিম’ শব্দটি ছেঁটে ফেলা হয়। স্বাধীনতার পর নাম হয় ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ’। গত সাত দশকে সংগঠনটি পেরিয়েছে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ আর নব্বইয়ের দশকের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের ঝঞ্ঝামুখর সময়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করে যাব।
বক্তারা আরো বলেন, ছাত্রলীগ করোনা কালীন সাধারন জনগনের পাশে দাড়িয়েছে, এবং বান্দরবানে হ্যলো ছাত্রলীগ এম্বুলেন্স জেলা বাসী জন্য উপহার দিয়েছে। ছাত্র লীগ মানে বাংলাদেশ মেরুদন্ড। তৎকালীন ভাষা আন্দোলন করে মাতৃভাষা ছিনিয়ে এনেছে এই ছাত্রলীগ, বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা এই ছাত্রলীগ সংগঠন করেছিলেন বলে আজ এই ছাত্রলীগ বাংলাদেশের প্রাণ।