বরগুনা প্রতিনিধি :
বরগুনা বেতাগী উপজেলার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জমি বিরোধে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে নিরীহ প্রাইভেট ক্লিনিক মাতৃছায়া জেনারেল হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিচালক আবুল বাশার নানা ষড়যন্ত্রের স্বীকার।
স্থানীয় শফিকুল ইসলাম বলেন,মাতৃছায়া প্রাইভেট ক্লিনিকের মালিক আবুল বাশার আসলেই একজন সদাআলাপি ও ভালো মানুষ। এলাকার কিছু অসাধু লোক আছে তারা তার বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র করছে। আর কিছুই নয়।
তিনি আরও বলেন, তার মাতৃছায়া নামের একটি প্রাইভেট ক্লিনিক রয়েছে। সেটা নিয়েও তারা নানা তালবাহানা করছে।
স্থানীয় ও ভুক্তভোগী পরিবার জানায়, বেতাগী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জমির মালিক মৃত হাতেম আলী সিকদার তাঁর লোকান্তরে দুই পুত্র আতাহার সিকদার ও মোতাহার সিকদার, এক কন্যা মৃত্যু চন্দ্রভানু।
এসব ওয়ারিশ সূত্রে মালিকানা এবং ওই জমিতে বসতবাড়ি নির্মাণ করে। আর্থিক অভাব-অনটন থাকার কারণে বাড়ি ছেড়ে ঢাকায় কর্মস্থল বেছে নেয়। মাঝেমধ্যে বাড়িতে আসেন।
কিছুদিন পূর্বে আতাহার সিকদার এর স্ত্রী হাচনবানু গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁর কন্যা পারুল বেগম বেতাগী মাতৃছায়া ক্লিনিকে নিয়ে যায়।
ক্লিনিকের পরিচালক আবুল বাশার রোগী গুরুতর হওয়ায় তাকে তিন মাস ক্লিনিকে থাকতে হবে বলে জানান।
এ সময় আতাহার সিকদারের কন্যা পারুল বেগম মায়ের চিকিৎসার জন্য আবুল বাশারের ক্লিনিকে দ্বারস্থ হলে ভুক্তভোগী পারুলকে তিনি চিকিৎসা করান।
পারুল ও তাঁর মাকে চিকিৎসা দিয়ে বাশার ১২ দিন পর ক্লিনিক থেকে নাম কেটে দেয়।
মর্মে যে অভিযোগ করেন তাহা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তি হিন মোঃ আবুল বাশার বলেন তারা কখনো আমার ক্লিনিকে কাউকে চিকিৎসা করার জন্য আসেনি এবং দাতের কারোই সাথে আমার পরিচয় নেই আমি মোঃ জহির বিশ্বাস এর জমি থেকে বায়না করেছি মাত্র যেখানে মোঃ জহির বিশ্বাস দীর্ঘ ২০ বছর পর্যন্ত দখলে তার ঘড় দরজা নির্মিত ছিল সেখানে পাসের জমির মোসাঃ বিউটি বেগম এর ঘড়ের তালা ভেঙে মোতাহার গ্রুপরা দখল করেছিল তখন তাদের বিরুদ্ধে মোসাঃ বিউটি বেগম থানায় অভিযোগ করেন তাহার জন্য স্থানীয় গন্য মান্য ব্যাক্তিদের শালিসি চলমান