কবে ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন স্বাধীন হবে
৯ টি ওয়ার্ড নিয়ে ডালবুগঞ্জ গঠিত বেশির ভাগ মানুষরাই সাধারণ উপরস্থ কর্মকর্তা বা চাকরিজীবি খুব কম এই এলাকায় কেন্দ্রীয় নেতা ও নাই বললেও চলে তবুও নৌকার জয় এই ইউনিয়নে এতে বুঝা যায় আওয়ামী লীগ লোকজন এই এলাকায় বেশি। ডালবুগঞ্জের পাশেই তিনটি ইউনিয়ন পাশাপাশি মহিপুর ধুলাসার লতাচাপলী।
তবে ধুলাসারের সাথে এই এলাকার মানুষের সাথে এখানকার মানুষের চলাচল বেশি এর কারণ হলো দুটো বাজারই ধুলাসার ইউনিয়নে অবস্থিত ডালবুগঞ্জ ইউনিয়নের মানুষের সাথে ধুলাসার ইউনিয়ন মানুষ ও আত্মীয় স্বজনে জর্জরিত তাই এলাকায় ছোটখাটো কোন দুর্ঘটনা ঘটলেই ঝরিয়ে পড়ে ধুলাসার ইউনিয়নের মানুষ ডালবুগঞ্জে ঢুকেই চালায় হামলা। শুধু ধুলাসার নয় বালিয়াতলীর লোকজন ও এসে একাধিক বার হামলা করেছে বিগত দিনে। ১১৪ পটুয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েই প্রতিশ্রুতি দেন যার এলাকার ঘটনা তারা দেখবে। বাহির থেকে কেউ আসতে পাড়বে বেশ কিছু দিন এভাবেই চললেই এর পড়ে দুটো হামলা হয়ে সুরডুগী বাদঘাট বাজারে একিই চিত্র আজকে ও দেখা গেছে। ধুলাসার ইউনিয়নে নেতাকর্মী বেশি, খুব গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন সেই এলাকার মানুষ গুলো নিরীহ হয়ে পড়ছেন চাইলেও প্রতিবাদ করতে পাড়ছেনা নিরবেই সয়ে যাচ্ছেন এই আপরাধ। কবে মুক্তি পাবে এই এলাকার মানুষরা তারা কিন্ত পাড়েন তাদের সমস্যার সমাধান করতে। কেন মুরুব্বিদের সামনে মার খেতে হয়ে এলাকার ছেলেদের সন্তানদের তাদের ও রক্ত আছে নিজের সন্তানকে কেউ মার খেতে দেখতে চায়না।
আজকের ঘটনা এলাকার দু’টো গ্রুপ মারামারি হয়েছে স্থানীয়রা তাদের কে আলাদা করে দিয়েছে সেই সময় চাপলীর একজন মার ছাড়াতে গিয়ে ঘুষি খেয়েছে সে চাপলী থেকে লোক এনে দোকানে বসেই মেরে গেলো সবাই হতবাক হয়ে ধারিয়ে রইলো কেউ কিছুই বললো না আমিও উপস্থিত ছিলাম ঘটনা স্থলে নিরবেই দেখে গেলাম।
MD Mohibbur Rahman স্যারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এই ধরনের ঘটনা সামনে জেন না ঘটে সেই ব্যবস্তা করে দিন এরাও আপনার নৌকার কর্মী।
Leave a Reply