1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
পাইকগাছায় অপহরণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও অপহৃত হাবিবুরের সন্ধান পায়নি তার পরিবার বা পুলিশ - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৬ অপরাহ্ন
ad

পাইকগাছায় অপহরণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও অপহৃত হাবিবুরের সন্ধান পায়নি তার পরিবার বা পুলিশ

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৫৪৬ Time View

পাইকগাছায় অপহরণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও অপহৃত হাবিবুরের সন্ধান পায়নি তার পরিবার বা পুলিশ

খু্লনা জেলা প্রতিনিধি

খুলনার পাইকগাছায় অপহরণের ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও অপহৃত হাবিবুরের সন্ধান পায়নি তার পরিবার বা থানাপুলিশ। অপহৃতের ব্যবহৃত মোবাইল সহ এজাহার নামীয় আসামীদের পুলিশ মানিকগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে। এদিকে আসামীরা আদালত থেকে জামিনে এসে মামলা তুলে নেয়ার জন্য বাদী ও তার পরিবারের লোকদের মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মামলার বিবরণ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রেজাকপুর গ্রামের অপুর গাজীর ছেলে হাবিবুর (২০) কে ইটের ভাটায় কাজ করার কথা বলে অপহরণ করা হয়। তালা থানার মৃত শাহাবুদ্দীন বিশ্বাসের ছেলে মফিজুল ইসলাম বিশ্বাস, একই এলাকার জাফর বিশ্বাসের ছেলে শাওয়ান বিশ্বাস তাকে অপহরণ করে। এ ঘটনায় হাবিবুরের পিতা অপুর গাজী বাদী হয়ে ১৪ এপ্রিল’২০ তারিখে থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করে। দীর্ঘদিন পুত্রের সন্ধান না পেয়ে এ ঘটনায় অপহৃতের পিতা অপুর গাজী বাদী হয়ে পাইকগাছা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মফিজুল ও শাওয়ানের নামে অপহরণ মামলা করে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে এজাহারপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওসি, পাইকগাছাকে প্রেরণ করে। অফিসার ইনচার্জ এজাজ শফী ১ ডিসেম্বর’২০ তারিখে অপহরণ মামলা হয়, যার নং- ০১। আইটি ফরেন্সি ভিত্তি তদন্ত করে আসামীদের মানিকগঞ্জের সিংগাইর থানা থেকে ২৭ ডিসেম্বর’২০ তারিখে গ্রেপ্তার করে শাওয়ানের কাছ থেকে অপহৃত হাবিবুরের ব্যবহৃত মোবাইলটি উদ্ধার করে। তাদেরকে পাইকগাছা থানায় এনে আদালতে পাঠানো হলে জামিনে এসে বাদী ও তার পরিবারকে মামলা তুলে নেয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে বলে বাদী জানায়। ওসি এজাজ শফী জানান, আসামীদের আইনী প্রক্রিয়ায় রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। রিমান্ড পেলে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ ও আসামীদের নিয়ে অভিযান পরিচালনা করলে ভিকটিমকে উদ্ধার করা সহজ হতো।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি