এই সেই সাংবাদিক যিনি সবসময় নিজেকে সাধা মনের মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি সহ নানান অপকর্ম করেন
আমি মোঃআবুল বাশার মাতৃ ছায়া জেনারেল হাসপাতালের মালিক আমি ৩ বছর পর্যন্ত উক্ত প্রতিষ্ঠান শুনামের সহিত পরিচালনা করিয়া আসছি বিগত দিন গুলো আমার সকল কার্যক্রম বৈধ ছিল যখন তার চাহিদা মেটাতে পারতাম আমি আপনাদের কাছে প্রশ্ন রাখলাম
১/ তার রিপোর্ট অনুযায়ী টলার চালক সেটা জাতির সামনে প্রকাশ করুক কি টলার সেটার চালক কি সেটা কোথায় চালিয়েছি তার সার্টিফিকেট কি বা প্রমান কি
২/ তার রিপোর্ট অনুযায়ী আমি ফাইভ পাস সেটার প্রমান জাতির সামনে প্রকাশ করুক কোথায় পেলো ফাইভ পাসের সার্টিফিকেট প্রমান করুক জাতির সামনে
৩/ তার রিপোর্ট অনুযায়ী আমি আমার স্ত্রী ও মেয়ে কে নিয়ে সিজার করি আমার মেয়ে তার স্কুলের ৯ ম শ্রেণির ছাত্রী প্রাইভেট টিচার হিসেবে সে পড়াতো ছেলে মেয়ে দুইজন মাসে ৩০০০ হাজার টাকা নিত
৪/ বিগত বছরগুলোতে সে তার চাহিদা অনুযায়ী টাকা নিত মিথ্যে সংবাদ প্রচার করবে বলে তার পত্রিকা দিয়ে প্রতিমাসে সম্মানি বা প্রেসার ভাতা হিসেবে ৫০০০ হাজার টাকা নিত তখন আমার কার্যক্রম সম্পুর্ন বৈধ ছিল জাতির সামনে প্রকাশ করুক
৫/ তার রিপোর্ট অনুযায়ী ক্লিনিক অবৈধ কি ভাবে একটি প্রতিষ্ঠান কাগজ পত্র ঠিক না করে পরিচালনা করি সেটা প্রমান করুক সেটা কোনদিনই পারবে না কারন মাতৃ ছায়া জেনারেল হাসপাতাল সম্পুর্ণ বৈধ ভাবে পরিচালনা করি সকল কাগজ পত্র গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিধিমালা মেনে পরিচালনা করি
৬/ তার রিপোর্ট অনুযায়ী আমি ৩ সপ্তাহের জন্য আমার এলাকায় জরুরি কাজে বাড়িতে আছি তাহলে আমি যদি সিজার করি এখন যে রুগী আছে তা কে সিজার করলো বা কে দেখা শুনা করে যারা বেতাগী উপজেলা বাসি আছেন আপনারা ক্লিনিকে যান সেখানে ডাক্তার নার্স আছে কি নেই দেখে বিচার করুন কতো বড়ো ধোঁকাবাজ হলে এত বড় মিথ্যে উদ্দেশ্য প্রনোদিত রিপোর্ট করতে পারে সে যখন যাকে তাকে মনগড়া রিপোর্ট করে আমি সকল ডকুমেন্ট নিয়ে মহামান্য আদালত এর স্বর না পন্ন হব সেখানে প্রমান হবে আমার ক্লিনিক বৈধ না অবৈধ
Leave a Reply