1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
গোলাপগঞ্জ ঢাকা দক্ষিণ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রুনা বাঁচতে চায়। - dainikbijoyerbani.com
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
ad

গোলাপগঞ্জ ঢাকা দক্ষিণ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রুনা বাঁচতে চায়।

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩৩৬ Time View

গোলাপগঞ্জ ঢাকা দক্ষিণ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রুনা বাঁচতে চায়।

 

রহিম উদ্দিন সিলেট জেলা প্রতিনিধি:
দুটো কিডনিই নষ্ট সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ঢাকা দক্ষিণ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী রুনা বেগমের। তাকে সুস্থ্য করতে শিগগিরই অন্তত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা জরুরি। তবে এ জন্য দরকার প্রচুর অর্থের। যা জোগাড় করা দরিদ্র পরিবারটির পক্ষে অসম্ভব। কোন হৃদয়বান ব্যক্তি যদি তাকে একটি কিডনী দান করেন, তাহলে হয়তো রুনা বেগমের জীবনে আবারো আলো দেখতে পাবে। রুনার ডায়ালাইসিসে বর্তমানে প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ৮-১০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। আর এই ডায়ালাইসিসের কারনে প্রায় ৪ মাস ধরে বেঁচে আছেন রুনা বেগম।

এদিকে অসুস্থ হওয়ার পর তাকে সিলেট ও ঢাকা সহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয় তাকে। চিকিৎসকরা জানান, তার দুটি কিডনিই নষ্ট। শিগগিরই অন্তত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে। না হলে বাঁচানো যাবে না তাকে। এ অবস্থায় দরিদ্র বাবা মায়ের পক্ষে ব্যয়বহুল চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব।

দেখতে দেখতে কেটে গেছে তার জীবনের ২৪টি বছর। ঘুর্ণাক্ষরেও টের পায়নি কখন যে, মরণ অসুখ বাসা বেঁধেছে তার কিডনিতে। তার দুটো কিডনিই নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি এখন জীবনের শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। দুচোখে মুঠো মুঠো স্বপ্নের বদলে শুধুই মৃত্যুর বিভীষিকা। তার মধ্যে এখন বেঁচে থাকার তীব্র আকুতি। নিজের পরিবারের সামর্থ্য নেই এত অর্থ ব্যয় করে তাকে বাঁচিয়ে রাখার। তারপরও তার পরিবারের চেষ্টার কমতি নেই। তারপরও নিরুপায় হয়ে রুনা বেগমকে বাঁচাতে সমাজের সবার সহযোগিতা চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। বর্তমানে রুমা ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এব্যাপারে সিলেট এম. এ. জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের কিডনী রোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ নেফ্লোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আলমগীর চৌধুরী জানান, দুই কিডনী থেকে একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা গেলে রোগীকে বাঁচানো যাবে। স্বজনদের কেউ যদি কিডনী দান করেন তবে দুই কিডনী অপসারণ ও প্রতিস্থাপনে যাবতীয় প্রায় ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা লাগতে পারে বলে জানান চিকিৎকরা।

হৃদয়বানরা যদি রুনার পাশে দাঁড়ান তাহলে অবশ্যই তিনি হয়তো বেঁচে যাবে। তাকে সাহায্যে পাঠাতে চান তাহলে নিচের বিকাশ নাম্বারে সহায়তা পাঠাতে পারেন: যোগাযোগ ও অভিবাবক ০১৭০৯২২৫৫৭৫, ০১৭৮০৫৯৩৭৩২।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি