নিউজ ডেস্ক
নির্বাচন আসুক, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা প্রমাণ পাবে। তখন প্রমাণ পাবেন শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা কত উঁচুতে। আমাদের প্রমাণ করতে হবে না, টের পাবেন। আপনাদের দলের নেতৃত্বের প্রতি নেতাকর্মীদেরই আস্থা নেই। আপনাদের দলের অনেকেই তো আমাদের কাছে আসে। বিএনপির কেন্দ্রীয়, জেলা পর্যায়ের অনেক নেতাই আওয়ামী লীগে যোগ দিতে চায়। আওয়ামী লীগের দরজাটা খুলে দিলে দেখা যাবে যোগদানের লাইন কত বড়। শুক্রবার (২৬ আগষ্ট) বিকেল ৫ টায় উপজেলার চাঁদপাই ইউনিয়ন আ’লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের আয়োজনে চাঁদপাই মেছেরশাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আলোচনা সভায় ইউপি চেয়ারম্যান মোল্লা মোঃ তারিকুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে এবং ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আজিজুর রহমান’র সঞ্চালনায় বক্তৃতা রাখেন, বাগেরহাট জেলা আ’লীগের সহ-সভিপতি ইদ্রিস আলী ইজারাদার, উপজেলা আ’লীগের সভাপতি বাবু সুনীল কুমার বিশ্বাস, উপজেলা চেয়ারম্যান আবু তাহের হাওলাদার, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মো.ইব্রাহীম হোসেন, পৌর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব কামরুজ্জামান জসিম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইস্রাফিল হাওলাদার, উপজেলা আ’লীগের সহ-সভিপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাহমুদ হাছান ছোটমনি,
মিঠাখালী ইউপি চেয়ারম্যান উৎপল কুমার মন্ডল,
পৌর আ’লীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক কাজী গোলাম হোসেন বাবলু, উপজেলা ভাইচ চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সভাপতি ইমরান বিশ্বাস, পৌর সভাপতি মিজান তালুকদার, পৌর মহিলা যুবলীগ এর সভাপতি সুমীলীলা, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শিকদার ইয়াছিন আরাফাত, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী রানা, ইউনিয়ন আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হোসেন হাওলাদার, ইউপি সদস্য রোকন উদ্দিন হাওলাদার, সাবেক ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমান মোড়ল, ১.২.৩ নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য রাবেয়া বেগম, দুলাল ফকির, মোয়াজ্জেম মোড়ল, ইউপি সদস্য মো. সেলিম শেখ, চানমিয়া হাওলাদার, মিঠুন হাওলাদার, হেলাল ফকির, প্রমূখ। দেশ মাতৃকার মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর সুদীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, রাজনীতিবিদ সহ সকলের বঙ্গবন্ধুর গুণাবলী আত্মস্থ করা ও আত্মবিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর গুণাবলী অনুসরণ করে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানানো হয়। বক্তারা বিএনপির নেতাদের উদ্দেশে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে স্মরণ করে বক্তারা বলেন, ১৯৭৩ সালে চিলির প্রেসিডেন্ট সালভাদোর আয়েন্দে হত্যার পর বঙ্গবন্ধু কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি অনেকের কাছে উচ্চারণ করেছিলেন একটি বুলেট আমাকে পিছু তাড়া করছে। কিন্তু তার আত্মবিশ্বাস ছিল অনেক উঁচু। তিনি অনেকের কাছে বলেছিলেন এরা আমার সন্তান, এরা আমাকে মারবে না। এই হত্যাকাণ্ডের পর মঞ্চের খুনিদের আমরা চিনলাম। কিন্তু যারা পেছনে থেকে সাহস দিয়েছিলেন, কুশীলব ছিলেন তাদের ব্যাপারে জানা যায় না। সেদিন অনেকের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু টেলিফোনে কথা বলেছিলেন। তার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা কর্নেল জামিল ছাড়া কেউ এগিয়ে আসেনি। এত বিশ্বস্ত বন্ধু, এতো নেতাকর্মী দলের সেদিন কাউকে দেখা গেলো না। দেশ মাতৃকার মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর সুদীর্ঘ ২৩ বছরের আন্দোলন সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, রাজনীতিবিদ সহ সকলের বঙ্গবন্ধুর গুণাবলী আত্মস্থ করা ও আত্মবিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর গুণাবলী অনুসরণ করে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানানন বক্তারা। এ সময় আওয়ামীলীগের উপজেলা, পৌর এবং ইউনিয়নের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। শেষে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্য সহ ‘৭৫-এর ১৫ আগস্ট শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে দেশ ও জাতির সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতি কামনা করা হয়। পরে উন্নত মানের খাবার বিতরণ করা হয়।
Leave a Reply