1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
বোরহানউদ্দিনে বিয়ের পর অপহরণ মামলায় বর জেলে - dainikbijoyerbani.com
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
ad

বোরহানউদ্দিনে বিয়ের পর অপহরণ মামলায় বর জেলে

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৩৯ Time View

বোরহানউদ্দিনে বিয়ের পর অপহরণ মামলায় বর জেলে

বোরহানউদ্দিন প্রতিনিধিঃ প্রেমের সম্পর্কে মেয়ে ছেলের বাড়িতে এসে হাজির হয়। পরে নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে তাদের বিবাহ হয়। আর সেই বিবাহ মানতে রাজি হয়নি মেয়ের বাবা মাহাবুবুর রহমান। পরে বোরহানউদ্দিন থানায় অপহরণ মামলায় ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার পৌর ৪ নং ওয়ার্ডের নিরব মাতাব্বরের ছেলে মোঃ জিছান (২০) কে জেলে পাঠিয়েছেন পুলিশ। যাহার নং ১৬/২৮০, তাং ২০-১২-২০২০ ইং বোরহানউদ্দিন থানা। স্থানীয়রা জানায়, পৌর ৪ নং ওয়ার্ডের নিরব মাতাব্বরের ছেলে মোঃ জিছানের সাথে টবগী ইউনিয়নের দালালপুর গ্রামের ৬ নং ওয়ার্ডের মাহাবুবুর রহমানের মেয়ে আফসারীন খানম অর্ণীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর সেই প্রেমের সম্পর্কের দাবী নিয়ে জিছানের বাড়িতে বিবাহের দাবীতে হাজির হন আফসারীন খানম অর্ণী। পরে ভোলা নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে বিবাহ হয় জিছান ও আফসারীন খানম অর্ণীর । খবর পেয়ে ছেলের বাড়িতে হাজির হন মেয়ের বাবা মাহাবুবুর রহমান। মেয়েকে বুঝিয়ে নিতে না পেরে অবশেষ মেয়েকে জিসানের বাড়িতে রেখে চলে যান তিনি। এ ঘটনার ৪ দিন পরে ওই পরিবারের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় একটি অপহরন মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ জিছানকে আটক করেন। আফসারীন খানম অর্ণীর বাবা মাহাবুবুর রহমান জানান, আমার মেয়ে দশম শ্রেণীতে পড়ে। আমার মেয়েকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ছেলের পক্ষ করেছেন। তাই আমার মেয়ে আমার কথা শোনে না। আমার মেয়ের বিবাহের বয়স হয়নি। আমি ছেলের বিরুদ্ধে অপহরন মামলা করব। আফসারীন খানম অর্ণী বলেন, আমার সাথে জিছানের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বুধবার আমি জিছানের বাড়িতে আমার ইচ্ছায় চলে আসি। নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে আমাদের বিবাহ হয়। আমার বাবা আমাদের বিবাহ মানতে চায়নি। তাই আমার স্বামীর বিরুদ্ধে অপহরন মামলা দিয়েছে। আমার স্বামী কোন দোষ করেনি। আমার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়ায় তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। জিছানের বাবা নিরব মাতাব্বর বলেন, আমার ছেলে ও মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বুধবার আমার বাড়িতে মেয়েটি চলে আসে। পরে মেয়ের পরিবারকে খবর দেই। তারা এসে মেয়েকে মারধোর করে চলে যায়। পরে তাদের দুজনের বিবাহ হয়। বিবাহের ৪ দিন পরে আমাদের বিরুদ্ধে একটি অপহরন মামলা দেয়।
বোরহানউদ্দিন থানার অফিসার ইনচার্জ মাজহারুল আমিন বিপিএম জানান, মেয়ের বাবার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। মামলা তদন্ত আছে। আসামী গ্রেপ্তার আছে। ভিক্টিম উদ্ধার করা হয়েছে। আসামী ও ভিক্টিম বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি