1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
পড়ে থাকা জমিতে ঘের ও পুকুরে মাছ চাষের উপযোগী করে বাড়তি আয়ের স্বপ্ন দেখছেন লিমন। - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন
ad

পড়ে থাকা জমিতে ঘের ও পুকুরে মাছ চাষের উপযোগী করে বাড়তি আয়ের স্বপ্ন দেখছেন লিমন।

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, ৬ জুলাই, ২০২২
  • ২৩০ Time View

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি (বরগুনা)

বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের উঃ চরপাড়া গ্রামের আঃ জব্বার গাজীর পুত্র লিমন গাজী তালতলী সরকারি কলেজে ছাত্র লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়ির আসেপাশের পুকুর ও ঘোরে মাছ চাষ শুরু করেছেন। নিজ প্রচেষ্টায় একজন সফল খামারি হয়ে ওঠার উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। বেকারত্ব দূর করতে ও বাড়তি আয়ের স্বপ্ন দেখছেন এই যুবক।

বরগুনার তালতলী উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নের উঃ চরপাড়া গ্রামে লিমনের এর বাড়ী। বাড়ির পূর্ব পাসে ও দক্ষিণ পাসে ১৮ কাঠা ও ৮ কাঠা ও ৬ কাঠা। পরে থাকা ১৮ কাঠা জমি ঘরের উপযোগী করে ও ২ টা পুকুর পুনরায় খনন করে মাছ চাষের উপযোগী করে প্রথম ঘের টি তে পাঙ্গাস মাছ ও সাথে কিছু রুই – কাতলা ও পুটিমাছ চাষ শুরু করেছেন এবং অন্য দুইটি পুকুরের ১ টিতে শুদু হলাচিংরি আর ২ য় পুকুরে তেলা পুঁইয়া ও পাঙ্গাশ মাছ চাষ শুরু করেছেন ।

লিমনের এর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, বেকারত্ব দূর করতে ও বাড়ির পাসে পড়ে থাকা জমি ও পুকুরটিকে কাজে লাগিয়ে বাড়তি আয়ের উদ্যোগ নিয়েছেন। ইউটিউব দেখে ও বিভিন্ন খামারে মাছ চাষে উদ্বুদ্ধ হন তিনি। তার ঘেরে ও দুইটি পুকুরে রয়েছে ৪০০০ দেশি জাতের পাঙ্গাস, ২০০ রুই ও কাতলা ও ৫০০ টি পুটি ও ৩০০০ হলাচিংরি ও ১০০০ তেলাপুইয়া রয়েছে।

তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা ছিল স্বল্প পরিসরে বাড়ির পাসে পরে থাকা জমি ও দুইটি পুকুর পুনরায় খনন ও আর একটি পড়ে থাকা জমি মাছ চাষের উপযোগী করে সেখানে কিছু মাছ চাষ করব। মাছ চাষের অন্যান্য পুকুর পরিদর্শন করে দেখেছি ও তাদের সাথে কথা বলে পুকুরটিকে পুনরায় খনন করি ও মাছ চাষ শুরু করি। সব মিলিয়ে প্রায় এক থেকে দের লক্ষ টাকার মতো খরচ হবে। তবে লেখাপড়ার পাশাপাশি এই পুকুর থেকে বছর শেষে বাড়তি আয়েরও স্বপ্ন দেখেন তিনি।

লিমন গাজীর এর বাবা মোঃ আঃ জব্বার গাজী বলেন তাদের গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই পুকুর আছে এসব পুকুরে যদি তারা মাছ চাষের উদ্যোগ নেন তাহলে বেকারত্ব অনেকটাই কমবে।

লিমন গাজী বলেন, পরিবার থেকে এই মাছ চাষে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন।সরকারিভাবে এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও সহজ ঋণের ব্যবস্থা থাকলে ভালো হয়। সব ঠিকঠাক থাকলে এই খামারই জীবনকে বদলে দেবে এমনটি আশা তাঁর।

তালতলী মৎস্য কর্মকর্তার মাহবুবুল আলম বলেন, উপকূলীয় এসব এলাকার পাঙ্গাস মাছের চাহিদা রয়েছে প্রচুর। পুকুরে বাণিজ্যিকভাবে পাঙ্গাস ও বিভিন্ন মাছ চাষ করে বছর শেষে বাড়তি আয় করা যায়।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি