1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
গলাচিপা খেয়ায় ভাড়া দ্বিগুণ, স্বাস্থ্যবিধি না-মেনেই খেয়া পারাপার - dainikbijoyerbani.com
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০৪ অপরাহ্ন
ad

গলাচিপা খেয়ায় ভাড়া দ্বিগুণ, স্বাস্থ্যবিধি না-মেনেই খেয়া পারাপার

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৭ জুলাই, ২০২১
  • ৯৬ Time View

মোঃমাজহারুল ইসলাম মলি

গলাচিপা সংবাদদাতা

মহামারি করোনাভাইরাসের কারনে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে জরুরি রোগী, ডাক্তার,পুলিশ, সাংবাদিকদের নিয়ে খেয়া পারাপারের কথা থাকলেও, তা মানছেন না পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার গলাচিপা টু বদরপুর(হরিদেবপুর) খেয়াঘাটের মাঝিরা। অভিযোগ আছে, খেয়া পারাপারে যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায়েরও।

প্রতিদিন এ উপজেলার হাজার হাজার মানুষ গলাচিপা খেয়াঘাট টু বদরপুর(হরিদেবপুর) খেয়া পার হয়ে পটুয়াখালী জেলা সদরে আসা যাওয়া করে। করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে খেয়া পারাপারের জন্য যাত্রী পরিবহনে সরকারি নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু এখানে যাত্রী পারাপারে জন্য চলাচলরত খেয়াগুলোতে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সীমিত পরিসরে যাত্রী পারাপার তো হচ্ছেই না, প্রতিটি খেয়ায় গাদাগাদি করে যাত্রী ওঠানো হচ্ছে। এ কারণে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় যাত্রীদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।

অপরদিকে খেয়াপার হওয়া যাত্রীরা অভিযোগ করেন, সীমিত পরিসরে যাত্রী পারাপারতো হচ্ছেই না বরং আগে খেয়া পার হতে জনপ্রতি যে ভাড়া ছিল তা এখন বাড়িয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।

সোমবার সরেজমিনে খেয়াঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, খেয়া পারাপাররত বেশির ভাগ যাত্রীর মুখে নেই কোনো মাস্ক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে খেয়া চলাচলের কথা থাকলেও প্রতিটি খেয়া আগেরমত যাত্রীবোঝাই করে পারাপার করছে। যাত্রীদের সুরক্ষার জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিংবা জীবাণুনাশক স্প্রে ব্যবহার করছে না খেয়ার মাঝিরা।

উপজেলার গোলখালী ইউনিয়নের যাত্রী আ.জলিল অভিযোগ করেন, স্বাস্থ্যবিধি না মেনে খেয়াঘাটের মাঝিরা নিজেদের ইচ্ছেমতো খেয়া পারাপারের জন্য ট্রলারে যাত্রী ওঠাচ্ছেন। সোহেল আরমান নামের অপর এক যাত্রী অভিযোগ করে বলেন, পূর্বে খেয়া পারাপারে জন্য জনপ্রতি ভাড়া ছিল যখন ৫ টাকা, তখন ১৫-২০ জন যাত্রী নিয়েই খেয়া ট্রলার ছাড়ত। বর্তমানে ৩০-৪০জন যাত্রী নিয়ে খেয়া ট্রলার ছাড়ে, কিন্তু এখন জনপ্রতি ৫ টাকার ভাড়ার স্থলে তা বাড়িয়ে ২০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে।

তবে খেয়াঘাট কর্তৃপক্ষ শিবু লাল দাশ জানান, তারা সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই প্রতিটি খেয়ায় যাত্রী পারাপার করছেন। ভাড়া বেশি নেওয়ার বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে এর কোনো উত্তর তিনি দেননি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিষ কুমার বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি