1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
রিকন্ডিশন্ড গাড়ী আমদানীকারকদের আস্থার জায়গা এখন মোংলা বন্দর - ডন - dainikbijoyerbani.com
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৮ অপরাহ্ন
ad

রিকন্ডিশন্ড গাড়ী আমদানীকারকদের আস্থার জায়গা এখন মোংলা বন্দর – ডন

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২২
  • ১১৭ Time View

মোংলা প্রতিনিধি

বারভিডা সভাপতি মোঃ হাবিব উল্লাহ ডন বলেছেন, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে এখন আর গাড়ীর যন্ত্রাংশ চুরির ঘটনা ঘটছেনা।ফলে আমদানীকৃত গাড়ীর প্রায় ৮০ভাগই এখন মোংলা বন্দর দিয়ে আমদানী করা হচ্ছে। সোমবার বেলা ১১টায় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে বন্দর কর্তৃপক্ষ ও বারভিডার মধ্যে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল এম মুসাসহ বন্দরের বিভিন্ন বিভাগের উর্ধতন কর্মকর্তা ও বারভিডার নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় রিকন্ডিশন গাড়ী ব্যবসায়ীদের বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা ও সমস্যাগুলো নিয়ে যৌথ আলোচনা হয়। উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও সরকারের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টার ফলে প্রথম মোংলা বন্দরে গাড়ী আমদানীর কার্যক্রম শুরু হয়। পর্যায়ক্রমে এ বন্দর দিয়ে গাড়ী আমদানী বাড়তেই থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত বছরগুলোর সকল রেকর্ড ভেঙ্গে ২০২১ই-২০২২ইং অর্থ বছরে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ৮০টি গাড়ী আমদানী হয় এ বন্দর দিয়ে।
সভায় মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন, আমদানীকৃত গাড়ীর শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব মোংলা বন্দরের। তাই কারো কোন ধরণের অভিযোগ থাকলে আমাকে সরাসরি লিখিতভাবে জানালে সাথে সাথেই তার ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন, আমদানীকারকদের বন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরণের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা, বন্দর থেকে আমদানীকৃত গাড়ী স্বল্প সময়ের মধ্যে খালাসকরণ, আমদানীকৃত গাড়ী রাখার জন্য বন্দর কর্তৃপক্ষের উন্নতমানের শেড ও ইয়ার্ড নির্মাণ, আমদানীকৃত গাড়ীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সার্বক্ষণিক টহল ও সিসি ক্যামেরা মনিটরিং ব্যবস্থার কারণেই আমদানীকারকেরা এ বন্দর ব্যবহার করছেন। তিনি আরো বলেন, গত ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করার পর এখন মোংলা বন্দর থেকে ঢাকায় যে কোন পণ্য পরিবহণে সময় লাগছে মাত্র ৩ থেকে ৪ ঘন্টা। ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম বন্দরের দূরত্ব ২৬০ কিলোমিটার, সেখানে ঢাকা থেকে মোংলা বন্দরের দূরত্ব ১৭০ কিলোমিটার। ফলে তুলনামূলক একটি গাড়ী বন্দর থেকে খালাসের পর খুবই কম সময়ে ও স্বল্প খরচে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছাতে সক্ষম হচ্ছে বিধায় মোংলা বন্দর ব্যবহার করে গাড়ী আমদানী উত্তরোত্তর বৃদ্ধি
পাচ্ছে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি