এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-
দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।
এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,
পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।
সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।
এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।
এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,
পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।
সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।
এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷
Leave a Reply