1. dainikbijoyerbani@gmail.com : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. hasan@dainikbijoyerbani.com : Hasan :
  3. zakirhosan68@gmail.com : dev : dev
আজ ৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে শহীদ দের প্রতি পুষ্পমাল্য অর্পণ। - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১২:৪৯ অপরাহ্ন
ad

আজ ৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে শহীদ দের প্রতি পুষ্পমাল্য অর্পণ।

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৩ নভেম্বর, ২০২০
  • ৩৬৮ Time View

মোঃ-আলমগীর হোসেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি,,চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ৬টার সময় জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলন শেষে ৬:৪৫ মিনিটে জাতীয় চার শহীদ নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।

এবং ১৯৭৫ সালে আজকের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতাকে দেশী ও বিদেশীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে ঘাতকরা নৃশংসভাবে গুলি করে হত্যা করে।

১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর দ্বিতীয় কলংকজনক অধ্যায় এবং দেশের ইতিহাসের অন্যতম বর্বরোচিত এই দিনটি। ১৫ই আগষ্টের নির্মম হত্যাকান্ডের পর তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব ও জাতীয় নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, এএইচএম কামারুজ্জামান এবং ক্যাপ্টেন মনসুর আলীকে ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অভ্যন্তরে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
যুদ্ধকালীন সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের সমধিক পরিচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমেদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধুর অপর ঘনিষ্ঠ সহযোগী এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে নীতি ও কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

দক্ষিণ এশিয়ার প্রখ্যাত সাংবাদিক অ্যান্থনী মাসকারেনহাস তার “বাংলাদেশ অ্যা লিগ্যাসি অব ব্লাড” গ্রন্থে জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরপরই জেল খানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনাটি এমন ভাবে নেয়া হয়েছিল পাল্টা অভ্যুথান ঘটার সাথে সাথে যাতে আপনা আপনি এটি কার্যকর হয়। আর এ কাজের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি ঘাতক দলও গঠন করা হয় ।

এই ঘাতক দলের প্রতি নির্দেশ ছিল পাল্টা অভ্যুথান ঘটার সাথে সাথে কোন নির্দেশের অপেক্ষায় না থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে গিয়ে তারা জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করবে। পচাঁত্তরের ৩রা নভেম্বর খালেদ মোশাররফ পাল্টা অভ্যুথান ঘটানোর পরেই কেন্দ্রীয় কারাগারে এই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতার রূপকার জাতীয় চার নেতার আত্মার শান্তি কামনা করছে ফেনীর তালাশ।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি