1. [email protected] : দৈনিক বিজয়ের বানী : দৈনিক বিজয়ের বানী
  2. [email protected] : Hasan :
  3. [email protected] : dev : dev
এক যুগের আইনি লড়াই শেষে স্বপদে ফিরলেন অধ্যক্ষ - dainikbijoyerbani.com
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
ad

এক যুগের আইনি লড়াই শেষে স্বপদে ফিরলেন অধ্যক্ষ

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১
  • ৭৮ Time View

গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি:

গাজীপুরের শ্রীপুর ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ মো. তোফাজ্জল হোসেন আকন্দ (বর্তমানে শ্রীপুর মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলী সরকারি কলেজ) তাঁর অধ্যক্ষ পদ ফিরে পেতে নিন্ম আদালতে দায়ের করা মামলায় দীর্ঘ ১১ বছর পর পক্ষে রায় পেয়েছেন।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর আদালত তার পক্ষে ওই রায় দেন। মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবি এএএম আমানুল্লাহ ফরিদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে, ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিবাদী পক্ষ তথা কলেজের পক্ষ থেকে গাজীপুর জেলা জজ আদালতে একটি আপীল মোকদ্দমা দায়ের করা হয়েছে। ফলে উচ্চ আদালত আপীলের বিষয়টি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত নিন্ম আদালতের রায়টি অকার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছেন বিবাদীপক্ষের আইনজীবি এমদাদুল হক মাসুম।

মামলার বাদী মো. তোফাজ্জল হোসেন আকন্দের আইনজীবি এএএম আমানুল্লাহ ফরিদ মুঠোফোনে জানান, গাজীপুর আদালতে অধ্যক্ষ মো. তোফাজ্জল হোসেন আখন্দের দায়ের করা দেওয়ানী মোকাদ্দমা (নং ২৩০/২০১০) এর আইনী লড়াইয় শেষে প্রায় ১১ বছর পর গাজীপুরের ৫ম সিনিয়র জজ আদালত থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর স্বপদে বহাল মর্মে রায় পান।

মামলার বিবাদী পক্ষের আইনজীবি মো. এমদাদুল হক মাছুম বলেন, মামলার বাদী মো. তোফাজ্জল হোসেন আকন্দ অধ্যক্ষ থাকাকালীন ২০০৯ এর ২৮ মার্চ কলেজ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগের ১৪ মাস পর ২০১০ সালের ৩ মে তার চাকরি ফিরে পেতে গাজীপুর আদালতে মামলা দায়ের করেন।

রায়ের ব্যাপারে বিবাদী পক্ষের আইনজীবি আরো বলেন, যেহেতু মামলাটি সরকার বাদী সেহেতু নিন্ম আদালত রায় দিলেও আদালতের পিপি (সরকারি কৌঁসুলী) এর মতামত নেওয়ার প্রয়োজন।

এসব কিছুর আগেই ওই রায়ের বিরুদ্ধে রোববার (১৭ অক্টোবর) গাজীপুর জেলা জজ আদালতে সরকার পক্ষ তথা কলেজ পক্ষ থেকে আপীল করা হয়েছে। আপিলের কপি শিক্ষা অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। আদালত পরবর্তী আদেশের জন্য তা আমলে নিয়েছেন।

শ্রীপুর মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলী সরকারি কলেজের সভাপতি ও শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তরিকুল ইসলাম বলেন, রায়ের কপি এবং আপীলের কপি দুটোই আমার হাতে এসেছে। ওই শিক্ষকের যোগদানের বিষয়ে শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে কোনো অফিসিয়াল নির্দেশনা পাইনি। এ বিষয়ে আইন কী বলে তা যাচাই বাছাই করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

ad

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
ad
ad
© All rights reserved 2022
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: সীমান্ত আইটি